Priyanka Gandhi: ‘আমাদের সুরক্ষাকবচ’, সংসদে কার কথা বললেন প্রিয়ঙ্কা?
Priyanka Gandhi: বিজেপিকে আক্রমণ করে ওয়েনাড়ের সাংসদ প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা বলেন, "আমাদের সংবিধান আমাদের বাতিঘর, আমাদের সুরক্ষাকবচ। সংবিধান নাগরিকদের সুরক্ষিত রাখে।"
নয়াদিল্লি: ওয়েনাড়ে উপনির্বাচনে জিতে প্রথমবার সংসদে পা রেখেছেন। আর সংসদে প্রথমবার পা রেখেই সংবিধান বিতর্কে কেন্দ্রকে তীব্র আক্রমণ করলেন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা। ২০১৭ সালে উন্নাও ধর্ষণের ঘটনা এবং গতমাসে সম্ভলে হিংসার কথা তুলে ধরলেন তিনি। জাতি গণনার প্রয়োজনীয়তার কথাও বললেন ওয়েনাড়ের সাংসদ।
সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে ২ দিনের সংবিধান বিতর্ক শুরু হয়েছে। আর সেই বিতর্কে অংশ নিয়ে বিজেপিকে আক্রমণ করলেন প্রিয়ঙ্কা। নিজের বক্তব্যে বিজেপিকে ‘ওয়াশিং মেশিন’ বলেও কটাক্ষ করলেন। প্রিয়ঙ্কা বলেন, “আমাদের অনেক পুরনো সঙ্গীকে সরকার পক্ষে দেখতে পাচ্ছি। ওয়াশিং মেশিনে ধুয়ে তাঁদের পোশাকে এখন আর কোনও দাগ নেই।”
গতমাসে সম্ভলের হিংসার কথা উল্লেখ করে প্রিয়ঙ্কা বলেন, “কয়েকদিন আগে সম্ভলের কয়েকজন আমার সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন। তাঁদের সঙ্গে আদনান ও উজের বলে দু’জন ছিল। একজনের বয়স আমার ছেলের বয়সী (প্রিয়ঙ্কার ছেলে রায়হানের বয়স ২৪) এবং অন্যজনের বয়স ১৭। তাদের বাবা দরজি ছিলেন। যিনি ছেলেদের শিক্ষিত করার স্বপ্ন দেখতেন। কিন্তু, পুলিশের গুলিতে তাঁর মৃত্যু হয়। আদনান আমাকে বলছিল, বাবার স্বপ্ন পূরণ করতে ডাক্তার হবে সে। তাকে এই স্বপ্ন দেখার শক্তি জুগিয়েছে সংবিধান।” উন্নাও, সম্ভলের কথা উল্লেখ করে প্রিয়ঙ্কা বলেন, “আমাদের ন্যায় চাই, এই হিম্মত তাঁদের সংবিধান দিয়েছে।”
এরপরই বিজেপিকে আক্রমণ করে ওয়েনাড়ের সাংসদ বলেন, “আমাদের সংবিধান আমাদের বাতিঘর, আমাদের সুরক্ষাকবচ। সংবিধান নাগরিকদের সুরক্ষিত রাখে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, গত ১০ বছর ধরে শাসকপক্ষ, যারা বড় বড় কথা বলে, তারা এই কবচকে ভেঙে ফেলার চেষ্টা করছে।”
हमारा संविधान एक सुरक्षा कवच है, जो देशवासियों को सुरक्षित रखता है।
हमारा संविधान न्याय, एकता और अभिव्यक्ति की आजादी का कवच है।
लेकिन बीते 10 साल में सत्ता पक्ष ने ये सुरक्षा कवच तोड़ने का पूरा प्रयास किया है।
: लोक सभा में कांग्रेस महासचिव श्रीमती @priyankagandhi जी pic.twitter.com/x0oTHGjt29
— Congress (@INCIndia) December 13, 2024
জাতি গণনার পক্ষেও সওয়াল করেন প্রিয়ঙ্কা। বলেন, “মানুষ এখন জাতি গণনার দাবি জানাচ্ছে। জাতি গণনা জরুরি। যাতে প্রত্যেকের পরিস্থিতি জানা যাবে এবং সেই মতো নীতি নির্ধারণ করা যাবে।”