Minor Abuse: নাবালিকাকে গণধর্ষণে অভিযোগ ৭ ও ১২ বছরের নাবালকদের বিরুদ্ধে
Rajasthan: দিন কয়েক আগে থেকেই নাবালিকার তলপেটে ব্যথা শুরু হয়। তার গোপনাঙ্গেও যন্ত্রণা ছিল। বুধবার তাকে যখন পরিবারের লোকেরা হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিল, তখনই ধর্ষণের কথা জানায় সে।
জয়পুর: দুই নাবালক গণধর্ষণ করল এক নাবালিকাকে। এর মধ্যে এক অভিযুক্ত নাবালকের নাবালিকারই বয়সি। ঘটনার পর চুপ ছিল অত্যাচারিতা নাবালিকা। কিন্তু দিন কয়েক পর থেকে তার তলপেটে ব্যথা শুরু হয়। সেই ব্যথার কথা মাকে বলতেই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল নির্যাতিতা নাবালিকাকে। সেখানেই জানা যায় গণধর্ষণের বিষয়টি। সম্প্রতি ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানের নাগৌরের মেরতা থানার অন্তর্গত একটি গ্রামমে। পুলিশ জানিয়েছে, অত্যাচারিতা নাবালিকার বয়স ৭ বছর। ওই নাবালিকাকে গণধর্ষণে অভিযুক্ত দুই নাবালকের বয়স ৭ বছর এবং ১২ বছর। ১২ বছর বয়সি অভিযুক্তকে জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডে পেশ করা হবে। কিন্তু অপর অভিযুক্তের বয়স ৭ বছর হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
দিন কয়েক আগে থেকেই নাবালিকার তলপেটে ব্যথা শুরু হয়। তার গোপনাঙ্গেও যন্ত্রণা ছিল। বুধবার তাকে যখন পরিবারের লোকেরা হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিল, তখনই ধর্ষণের কথা জানায় সে। পরে তার পরিবারের লোকেরা থানায় ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন।
ঘটনা নিয়ে নাগৌরের পুলিশ সুপার রাম মূর্তি জোশী বলেছেন, “নাবালিকার গোপনাঙ্গেও যন্ত্রণা ছিল। চিকিৎসকরা তার অভিভাবকের কাছে জানতে চান কী ঘটেছিল। তখন ধর্ষণের ঘটনা সামনে আসে। এর পর নাবালিকার পরিবার আমাদের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন।“ নাবালিকার অভিযুক্তদের ব্যাপারে ওই পুলিশ অফিসার বলেছেন, “দুই অভিযুক্তের মধ্যে এক জনের বয়স ১২ বছর এবং অপর জনের বয়স ৭ বছর। ১২ বছরের নাবালককে জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডে তোলা হয়েছে। ৭ বছরের নাবালকের বিরুদ্ধে এখন কোনও ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব নয়।” অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মহিলা পুলিশ কর্মী নাবালিকার বয়ান নথিভুক্ত করেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।