Pradhan Mantri Gram Sadak Yojana: পঞ্চায়েত ভোটের আগে স্বস্তিতে রাজ্য সরকার, গ্রামীণ রাস্তার জন্য দিল্লি থেকে এল ৫৮৪ কোটি

Pradhan Mantri Gram Sadak Yojana: ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলায় প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা-৩ এর অধীনে রাজ্য প্রায় ৬ হাজার কিমি রাস্তা তৈরি হওয়ার কথা রয়েছে। তার জন্য প্রায় ৫৫০০ কোটি খরচ হতে চলেছে।

Pradhan Mantri Gram Sadak Yojana: পঞ্চায়েত ভোটের আগে স্বস্তিতে রাজ্য সরকার, গ্রামীণ রাস্তার জন্য দিল্লি থেকে এল ৫৮৪ কোটি
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Nov 17, 2022 | 10:51 PM

কলকাতা: বছর ঘুরতেই পঞ্চায়েত ভোট (Panchayet Election)। এদিকে ইতিমধ্যে রাজ্যের নানা প্রান্তে গ্রামের রাস্তাগুলির বেহাল অবস্থার ছবি উঠে আসছে খবরের পাতায়। কোথাও খানা-খন্দে ভরা রাস্তা কার্যত চলার অযোগ্য হয়ে উঠেছে, কোথাও আবার রাস্তা এতটা খারাপ হয়ে গিয়েছে যে তা একেবারে চলার অযোগ্য হয়ে উঠেছে। মেরামতি কবে? এ প্রশ্নই ঘুরছে নাগরিক মহলে। তবে এরইমধ্যে পঞ্চায়েত ভোটের আগে বড় লাভ হল রাজ্য সরকারের। গ্রামীণ রাস্তার জন্য ৫৮৪ কোটি টাকা পেল রাজ্য।

সূত্রের খবর, ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলায় প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা-৩ (Pradhan Mantri Gram Sadak Yojana) এর অধীনে রাজ্য প্রায় ৬ হাজার কিমি রাস্তা তৈরি হওয়ার কথা রয়েছে। তার জন্য প্রায় ৫৫০০ কোটি খরচ হতে চলেছে বলে জানা যাচ্ছে। তারই প্রথম কিস্তির অর্থ দিল কেন্দ্র। এক্ষেত্রে কেন্দ্র ও রাজ্য দুজনের অর্থের অংশীদারিত্ব রয়েছে। এদিকে একশো দিনের কাজের টাকা বন্ধ নিয়ে বিগত কয়েক মাস ধরেই বিস্তর চাপানউতর চলছে রাজ্যের প্রশাসনিক মহলে। টাকা না পাওয়ায় কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে লাগাতার তোপ দেগে চলেছেন তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীরা। কিন্তু, এরইমধ্যে প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার টাকা আসাকে কেন্দ্রের ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখতে চাইছেন প্রশাসনিক মহলের অনেকে।

সামনে পঞ্চায়েত ভোট। তার আগে রাস্তার জন্য কেন্দ্রের অর্থ আসায় তা গ্রামীণ এলাকার রাস্তার উন্নয়নে সহায়ক হবে বলে ব্যখ্যা করেছেন ওই কর্তারা। এতে ভোটের আগে কিছু রাস্তা করার সম্ভাবনা জোরাল হল বলে মনে করছেন তাঁরা। প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই সর্বশিক্ষা অভিযানের (Sarva Shiksha Abhiyan) বকেয়া টাকা পেয়েছে রাজ্য। পাঁচ মাস পর কেন্দ্রর থেকে ওই বকেয়া টাকা মেলে বলে জানা যায়। রাজ্যের ভাঁড়ারে আসে ৯৫৫ কোটি বকেয়া টাকা। এরইমধ্যে এবার প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার টাকা এসে যাওয়ায় ভোটের মুখে খানিক স্বস্তিতে থাকবে রাজ্য সরকার, এমনটাই মত ওয়াকিবহাল মহলের।