Higher Secondary Exam: উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য বড় খবর, ‘বদল’ এল সিলেবাসে

আনিসের মৃত্যু তদন্তের সিট-রিপোর্টে সন্তুষ্ট নয় আনিসের পরিবার। রিপোর্ট বলছে, ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে আনিসের।

Higher Secondary Exam: উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য বড় খবর, 'বদল' এল সিলেবাসে
বড় সিদ্ধান্ত উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের (ফাইল ছবি)
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 12, 2022 | 4:18 PM

কলকাতা : করোনা পরিস্থিতিতে গত দু বছরে উচ্চমাধ্যমিক সহ প্রায় সব পরীক্ষার ক্ষেত্রেই বেশ কিছু বদল আসে। ২০২১-এ সংক্রমণের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকায় পরীক্ষাই বাতিল করে দেওয়া হয়। আর এবার ২০২৩-এর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের সিলেবাস নিয়ে নতুন করে ভাবছে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। সূত্রের খবর, করোনা পরিস্থিতিতে সিলেবাসে যে বদল আনা হয়েছিল, সেটা বদলে আবার পুরনো নিয়মে ফিরে যাচ্ছে সংসদ। অর্থাৎ ২০২৩-এ যে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা হবে, তাতে পূর্ণ সিলেবাসে হবে বলেই জানানো হয়েছে।

করোনা-কালে পরিস্থিতি বদলে যায় আচমকাই। রাতারাতি বন্ধ হয়ে যায় স্কুল। অনলাইন ক্লাস চালু করতে হয়। এরপর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের সিলেবাস কমিয়ে দেওয়া হয় সংসদের তরফে। সিলেবাসের প্রায় ৩০ শতাংশ কমিয়ে দেওয়া হয়। ৭০ শতাংশ সিলেবাসের ওপর পরীক্ষা নেওয়ায় হয়। তবে এখন পরিস্থিতি বদলে গিয়েছে অনেকটাই। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আসায় নতুন করে খুলেছে স্কুল। শুরু হয়েে অফলাইন ক্লাস। তাই এবার পরীক্ষাও স্বাভাবিক নিয়মে হবে বলেই আশা করছে শিক্ষা মহল। তাই সিলেবাসের ক্ষেত্রেও ফিরে এল পুরনো নিয়ম। ফের কোভিডের কোনও নতুন নিয়ম এলে নতুন করে ভাববে সংসদ।

উল্লেখ্য, গত বছর করোনা পরিস্থিতির জেরে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা নেওয়া যায়নি। তার বদলে মাধ্যমিকের প্রাপ্ত নম্বর, একাদশ শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বর এবং উচ্চ মাধ্যমিকের প্র্যাক্টিকাল বা প্রোজেক্টের নম্বর থেকে গড় করেই পড়ুয়াদের ফল প্রকাশ করা হয়। ২০২২- এ পরীক্ষা হয়েছে স্বাভাবিক নিয়মেই। সূত্রের খবর, আগামী জুন মাসের চতুর্থ সপ্তাহে প্রকাশ হতে পারে উচ্চমাধ্যমিকের ফল, আর দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রকাশ হতে পারে মাধ্যমিকের ফল।

উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ সূত্রে খবর, পরীক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে কোভিড পরিস্থিতির কথা মাথায় রাখবে সংসদ। কোভিড পরিস্থিতিতে প্রায় দু বছর ধরে অনলাইনে ক্লাস চলেছে। ফলে পড়ুয়াদের অনেকের মধ্যেই পরীক্ষা দিতে ভয় পেয়েছিলেন।