Height of Children: বয়স বাড়লেও শিশুর উচ্চতা বৃদ্ধি হচ্ছে না! রোজ পাতে দিন এই ৭ খাবার

Children’s Growth: একটি বাচ্চার শারীরিক ও মানসিক উন্নতি একাধিক বিষয়ের উপর নির্ভর করে। এছাড়া বাচ্চাটির জিনও তার বিকাশের জন্য দায়ী থাকে। তবে বাড়ন্ত বাচ্চার সার্বিক উন্নতির জন্য তার খাদ্যাভ্যাসও বিশেষ ভূমিকা পলান করে বইকি।

| Edited By: | Updated on: Aug 26, 2022 | 7:45 AM
একটি বাচ্চার শারীরিক ও মানসিক উন্নতি একাধিক বিষয়ের উপর নির্ভর করে। এছাড়া বাচ্চাটির জিনও তার বিকাশের জন্য দায়ী থাকে। তবে বাড়ন্ত বাচ্চার সার্বিক উন্নতির জন্য তার খাদ্যাভ্যাসও বিশেষ ভূমিকা পলান করে বইকি।

একটি বাচ্চার শারীরিক ও মানসিক উন্নতি একাধিক বিষয়ের উপর নির্ভর করে। এছাড়া বাচ্চাটির জিনও তার বিকাশের জন্য দায়ী থাকে। তবে বাড়ন্ত বাচ্চার সার্বিক উন্নতির জন্য তার খাদ্যাভ্যাসও বিশেষ ভূমিকা পলান করে বইকি।

1 / 12
 আন্তর্জাতিক এক সমীক্ষার ফলাফল অনুসারে, শৈশবস্থা থেকে বয়ঃসন্ধি পর্যন্ত সময়কালে বাচ্চার দৈহিক উচ্চতা, ওজন এবং বিএমআই-এর উপর জিন বা বংশগতির বিশেষ ভূমিকা আছে। একইসঙ্গে পরিবেশের বিভিন্ন বিষয়েরও ভূমিকা আছে বাচ্চার দৈহিক ও মানসিক বিকাশে।

আন্তর্জাতিক এক সমীক্ষার ফলাফল অনুসারে, শৈশবস্থা থেকে বয়ঃসন্ধি পর্যন্ত সময়কালে বাচ্চার দৈহিক উচ্চতা, ওজন এবং বিএমআই-এর উপর জিন বা বংশগতির বিশেষ ভূমিকা আছে। একইসঙ্গে পরিবেশের বিভিন্ন বিষয়েরও ভূমিকা আছে বাচ্চার দৈহিক ও মানসিক বিকাশে।

2 / 12
বিশেষ করে উচ্চতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে পুষ্টি অত্যন্ত জরুরি ভূমিকা পালন করে। এএমএ জার্নালে প্রকাশিত আরও একটি সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে, ঘুমের ব্যাঘাত এবং হিউম্যান গ্রোথ হর্মোনের কম ক্ষরণ হওয়ার মধ্যেও রয়েছে যোগাযোগ। এই বিশেষ হর্মোন অস্থি এবং উচ্চতার বৃদ্ধিতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সুতরাং, দৈহিক উচ্চতা সন্তোষজনক হতে গেলে তার পর্যাপ্ত ঘুমের দিকেও রাখতে হবে নজর।

বিশেষ করে উচ্চতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে পুষ্টি অত্যন্ত জরুরি ভূমিকা পালন করে। এএমএ জার্নালে প্রকাশিত আরও একটি সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে, ঘুমের ব্যাঘাত এবং হিউম্যান গ্রোথ হর্মোনের কম ক্ষরণ হওয়ার মধ্যেও রয়েছে যোগাযোগ। এই বিশেষ হর্মোন অস্থি এবং উচ্চতার বৃদ্ধিতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সুতরাং, দৈহিক উচ্চতা সন্তোষজনক হতে গেলে তার পর্যাপ্ত ঘুমের দিকেও রাখতে হবে নজর।

3 / 12
স্টাডিগুলিতে চোখ বোলালেই বোঝা যায়, বিশেষ কিছু খাদ্য অবশ্যই বাচ্চার ডায়েটের অন্তর্ভুক্ত করা উচিত যাতে বাচ্চার শরীরে পুষ্টি উপাদানের কোনও ঘাটতি না হয়।

স্টাডিগুলিতে চোখ বোলালেই বোঝা যায়, বিশেষ কিছু খাদ্য অবশ্যই বাচ্চার ডায়েটের অন্তর্ভুক্ত করা উচিত যাতে বাচ্চার শরীরে পুষ্টি উপাদানের কোনও ঘাটতি না হয়।

4 / 12
পুষ্টি এবং ডায়েটের মধ্যে সম্পর্ক- হেলথ জার্নালে প্রকাশিত এক সমীক্ষা অনুসারে, কোনও শিশুর ডায়েটে নিয়মিত দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য, চিকেনের মতো প্রাণীজ প্রোটিন রাখলে তা বাচ্চার উচ্চতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ভালো দৈহিক উচ্চতা ব্যক্তিত্বের বিকাশেও সাহায্য করে। লম্বা ব্যক্তিদের অনেক বেশি শক্তিশালী এবং আত্মবিশ্বাসে পূর্ণ মনে হয়। মোটামুটি ১৮ বছরের মধ্যে একটি মেয়ে তার সর্বোচ্চ দৈহিক উচ্চতা লাভ করে ফেলে। অন্যদিকে ছেলেদের ক্ষেত্রে এই বয়স ২১। সুতরাং এই বয়সে পৌঁছনোর আগেই বাচ্চাকে পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়ানো জরুরি । বিশেষ করে তার উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি থেকে ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি হতে হলেও তার পুষ্টির দিকে খেয়াল রাখা দরকার। প্রশ্ন হল কোন কোন খাদ্য খাওয়ানো যেতে পারে?

পুষ্টি এবং ডায়েটের মধ্যে সম্পর্ক- হেলথ জার্নালে প্রকাশিত এক সমীক্ষা অনুসারে, কোনও শিশুর ডায়েটে নিয়মিত দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য, চিকেনের মতো প্রাণীজ প্রোটিন রাখলে তা বাচ্চার উচ্চতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ভালো দৈহিক উচ্চতা ব্যক্তিত্বের বিকাশেও সাহায্য করে। লম্বা ব্যক্তিদের অনেক বেশি শক্তিশালী এবং আত্মবিশ্বাসে পূর্ণ মনে হয়। মোটামুটি ১৮ বছরের মধ্যে একটি মেয়ে তার সর্বোচ্চ দৈহিক উচ্চতা লাভ করে ফেলে। অন্যদিকে ছেলেদের ক্ষেত্রে এই বয়স ২১। সুতরাং এই বয়সে পৌঁছনোর আগেই বাচ্চাকে পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়ানো জরুরি । বিশেষ করে তার উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি থেকে ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি হতে হলেও তার পুষ্টির দিকে খেয়াল রাখা দরকার। প্রশ্ন হল কোন কোন খাদ্য খাওয়ানো যেতে পারে?

5 / 12
কার্বোহাইড্রেট এবং শস্যজতীয় খাদ্য - শর্করা এবং শস্যজাতীয় খাদ্য থেকেই আমরা কাজ করার শক্তি বা এনার্জি পাই। এছাড়া এই ধরনের খাদ্যে থাকে ভিটামিন বি সহ ফাইবার, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, এবং সেলেনিয়ামের মতো খনিজ। পর্যাপ্ত মাত্রায় ক্যালোরি প্রদান করে এই ধরনের খাদ্য। তাই এই জাতীয় খাদ্যবস্তু গ্রহণের মাত্রাও বাড়াতে হবে। বিশেষ করে বয়ঃসন্ধির সময়ে। বাচ্চার পাতে দিতে পারেন ব্রাউন রাইস, পপকর্ন, গমের পাস্তা ইত্যাদি। বয়ঃসন্ধিকালে সোনামণিরা বেড়ে ওঠে তীব্র গতিতে। এনার্জিও থাকে তুঙ্গে। তাই ওদের খাদ্যও দিতে হবে প্রয়োজন অনুসারে।

কার্বোহাইড্রেট এবং শস্যজতীয় খাদ্য - শর্করা এবং শস্যজাতীয় খাদ্য থেকেই আমরা কাজ করার শক্তি বা এনার্জি পাই। এছাড়া এই ধরনের খাদ্যে থাকে ভিটামিন বি সহ ফাইবার, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, এবং সেলেনিয়ামের মতো খনিজ। পর্যাপ্ত মাত্রায় ক্যালোরি প্রদান করে এই ধরনের খাদ্য। তাই এই জাতীয় খাদ্যবস্তু গ্রহণের মাত্রাও বাড়াতে হবে। বিশেষ করে বয়ঃসন্ধির সময়ে। বাচ্চার পাতে দিতে পারেন ব্রাউন রাইস, পপকর্ন, গমের পাস্তা ইত্যাদি। বয়ঃসন্ধিকালে সোনামণিরা বেড়ে ওঠে তীব্র গতিতে। এনার্জিও থাকে তুঙ্গে। তাই ওদের খাদ্যও দিতে হবে প্রয়োজন অনুসারে।

6 / 12
কলা : বাচ্চার দৈহিক উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য কলা দুর্দান্ত একটি ফল। পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন বি৬, সি, এ এবং উপকারী প্রোবায়োটিক রয়েছে কলায়। বাচ্চার দৈহিক বৃদ্ধির জন্য উপযোগী সুষম খাদ্য নির্বাচন করার সময় কলা অবশ্যই যোগ করতে হবে পাতে।

কলা : বাচ্চার দৈহিক উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য কলা দুর্দান্ত একটি ফল। পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন বি৬, সি, এ এবং উপকারী প্রোবায়োটিক রয়েছে কলায়। বাচ্চার দৈহিক বৃদ্ধির জন্য উপযোগী সুষম খাদ্য নির্বাচন করার সময় কলা অবশ্যই যোগ করতে হবে পাতে।

7 / 12
ডিম - প্রোটিনের দুর্দান্ত উৎস হল ডিম। ডিমের সাদা অংশটি সম্পূর্ণই প্রোটিন উপাদান। এছাড়া কুসমে রয়েছে কোলেস্টেরল। ডিমে থাকে ভিটামিন বি১২ যা রাইবোফ্ল্যাভিন নামেও পরিচিত। উচ্চতা বৃদ্ধিতে ইন্ধন জোগাতে বাচ্চাকে প্রতিদিন ২ থেকে ৪ টি ডিম খাওয়ানো যেতে পারে। তবে কুসুম খাওয়াবেন ১ টি বা দু’টি।

ডিম - প্রোটিনের দুর্দান্ত উৎস হল ডিম। ডিমের সাদা অংশটি সম্পূর্ণই প্রোটিন উপাদান। এছাড়া কুসমে রয়েছে কোলেস্টেরল। ডিমে থাকে ভিটামিন বি১২ যা রাইবোফ্ল্যাভিন নামেও পরিচিত। উচ্চতা বৃদ্ধিতে ইন্ধন জোগাতে বাচ্চাকে প্রতিদিন ২ থেকে ৪ টি ডিম খাওয়ানো যেতে পারে। তবে কুসুম খাওয়াবেন ১ টি বা দু’টি।

8 / 12
দুগ্ধজাত খাদ্য - দুধ অবশ্যই খাওয়ান। তবে দুগ্ধজাত খাদ্য যেমন ছানা, দইও খাওয়াতে হবে। এছাড়া পনির, চিজও খাওয়ানো যেতে পারে। কারণ দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্যে থাকে ভিটামিন এ, বি, ডি, এবং ই। দুধে প্রোটিন এবং ক্যালশিয়ামও থাকে যথেষ্ট মাত্রায়। ভিটামিন ডি এবং ক্যালশিয়াম অস্থির বৃদ্ধির জন্য অন্যতম প্রয়োজনীয় উপাদান। ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি থাকলে তা সন্তানের উচ্চতার বৃদ্ধিতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারে। অতএব খাদ্যে পর্যাপ্ত মাত্রায় ক্যালশিয়াম থাকা জরুরি। বিশেষ করে বয়ঃসন্ধিকালে বাচ্চার ডায়েটে দুধ থাকা বাঞ্ছনীয়।

দুগ্ধজাত খাদ্য - দুধ অবশ্যই খাওয়ান। তবে দুগ্ধজাত খাদ্য যেমন ছানা, দইও খাওয়াতে হবে। এছাড়া পনির, চিজও খাওয়ানো যেতে পারে। কারণ দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্যে থাকে ভিটামিন এ, বি, ডি, এবং ই। দুধে প্রোটিন এবং ক্যালশিয়ামও থাকে যথেষ্ট মাত্রায়। ভিটামিন ডি এবং ক্যালশিয়াম অস্থির বৃদ্ধির জন্য অন্যতম প্রয়োজনীয় উপাদান। ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি থাকলে তা সন্তানের উচ্চতার বৃদ্ধিতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারে। অতএব খাদ্যে পর্যাপ্ত মাত্রায় ক্যালশিয়াম থাকা জরুরি। বিশেষ করে বয়ঃসন্ধিকালে বাচ্চার ডায়েটে দুধ থাকা বাঞ্ছনীয়।

9 / 12
সবুজ শাকসব্জি: যে কোনও ধরনের সবুজ সাকসব্জি খাওয়া বাচ্চার জন্য ভালো। তবে সবুজ শাকসব্জির মধ্যে অবশ্যই পালং  খেতে হবে। কারণ পালং-এ রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি,  ভিটামিন কে, ফাইবার, ফোলেট, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম এবং ক্যালশিয়াম। সন্তানের সার্বিক বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য উপাদানগুলি বাধ্যতামূলক ভাবে জরুরি।

সবুজ শাকসব্জি: যে কোনও ধরনের সবুজ সাকসব্জি খাওয়া বাচ্চার জন্য ভালো। তবে সবুজ শাকসব্জির মধ্যে অবশ্যই পালং খেতে হবে। কারণ পালং-এ রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ফাইবার, ফোলেট, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম এবং ক্যালশিয়াম। সন্তানের সার্বিক বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য উপাদানগুলি বাধ্যতামূলক ভাবে জরুরি।

10 / 12
মাছ : দৈহিক উচ্চতার বৃদ্ধিতে বিশেষ সাহায্য করতে পারে মাছ! কারণ মাছে রয়েছে উপকারী ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এছাড়া রয়েছে আয়রন, ক্যালশিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম এবং জরুরি নানা উপাদান। ২০১৭ সালের এক সমীক্ষা অনুসারে বাচ্চার দৈহিক উচ্চতা বৃদ্ধিতে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের বিশেষ ভূমিকা পাওয়া গিয়েছে। এছাড় বুদ্ধির বিকাশ, হার্টের সুস্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এই বিশেষ ফ্যাট।

মাছ : দৈহিক উচ্চতার বৃদ্ধিতে বিশেষ সাহায্য করতে পারে মাছ! কারণ মাছে রয়েছে উপকারী ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এছাড়া রয়েছে আয়রন, ক্যালশিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম এবং জরুরি নানা উপাদান। ২০১৭ সালের এক সমীক্ষা অনুসারে বাচ্চার দৈহিক উচ্চতা বৃদ্ধিতে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের বিশেষ ভূমিকা পাওয়া গিয়েছে। এছাড় বুদ্ধির বিকাশ, হার্টের সুস্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এই বিশেষ ফ্যাট।

11 / 12
সোয়াবিন- উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের উৎসের মধ্যে সবচাইতে বেশি প্রোটিন থাকে সোয়াবিনে। সোয়াবিনে থাকা প্রোটিন পেশির বৃদ্ধি ও গঠনে সাহায্য করে। প্রোটিন দৈহিক উচ্চতা বৃদ্ধির জন্যও জরুরি একটি উপাদান। প্রতিদিন অন্তত ৫০ গ্রাম সোয়াবিন খাওয়াতে হবে বাচ্চাকে। বিশেষ করে যাঁরা নিরামিষাশী তাদের জন্য সোয়াবিন খাওয়া অত্যন্ত ফলপ্রসূ।

সোয়াবিন- উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের উৎসের মধ্যে সবচাইতে বেশি প্রোটিন থাকে সোয়াবিনে। সোয়াবিনে থাকা প্রোটিন পেশির বৃদ্ধি ও গঠনে সাহায্য করে। প্রোটিন দৈহিক উচ্চতা বৃদ্ধির জন্যও জরুরি একটি উপাদান। প্রতিদিন অন্তত ৫০ গ্রাম সোয়াবিন খাওয়াতে হবে বাচ্চাকে। বিশেষ করে যাঁরা নিরামিষাশী তাদের জন্য সোয়াবিন খাওয়া অত্যন্ত ফলপ্রসূ।

12 / 12
Follow Us: