Aishwarya Sakhuja: বাড়ির বাথরুমে তখন আয়না ছিল না, তাই তিনি বিষয়টা বুঝতে পারেননি। পূজাই প্রথম তাঁকে বলেছিলেন, কিছু একটা সমস্যা হচ্ছে, ঐশ্বর্যের ডাক্তার দেখানো উচিত।
বিরল ভাইরাসে আক্রান্ত বিখ্যাত পপস্টার জাস্টিন বিবার। গত দশ দিন ধরে এই খবরই সকলের মুখে মুখে ঘুরছে। মুখের একাংশ কাজ করছে না তাঁর। অস্থায়ী আংশিক প্যারালিসিসে অসার কানের একপাশ, মুখের একদিক, এমন কি মুখের ভেতরের অংশও।
1 / 6
কতটা কঠিন হতে পারে এই রামসে হান্ট সিনড্রোম, তা নিজের জীবনে উপলব্ধি করেছিলেন অভিনেত্রী ঐশ্বর্য সখুজা। একটা সময় তাঁরও মুখের স্নায়ু মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল। একজন সেলেবের ক্ষেত্রে এটা কতটা যন্ত্রণাদায়ক, তা উপলব্ধি করেছিলেন তিনি।
2 / 6
আট বছর আগে ঠিক এমনই এক কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছিলেন ঐশ্বর্য। ২০১৪ সালে তখন অভিনেত্রী ম্যায় না ভুলুঙ্গির কাজ করছিলেন। শুটিংয়ের চাপ ছিল তখন তুঙ্গে। তাঁর কথায়, "আমার স্পষ্ট মনে আছে পরের দিন দুপুর ২টোয় আমার কল টাইম ছিল। আমার বয়ফ্রেন্ড (বর্তমান স্বামী) বোকা-বোকা ইয়ার্কি করে যাচ্ছিলেন। কিন্তু বুঝতে পারছিলেন না আমার মুখে কেন কোনও প্রতিক্রিয়া নেই।"
3 / 6
পরের দিন সকালে ব্রাশ করার সময় বিষয়টা আরও স্পষ্টভাবে বুঝতে পারেন তিনি। তখন অভিনেত্রী পূজা শর্মা ছিলেন ঐশ্বর্যের ফ্ল্যাটমেট। ঐশ্বর্য যখন বাড়ি থেকে বেরোচ্ছিলেন, তখনই পূজা প্রশ্ন করে বসেন সব ঠিক আছে তো! কারণ ঐশ্বর্যের মুখটা দেখতে স্বাভাবিক লাগছিল না।
4 / 6
সম্প্রতি ইটাইমসের রিপোর্ট অনুযায়ী, ঐশ্বর্য জানান, তাঁর বাড়ির বাথরুমে তখন আয়না ছিল না, তাই তিনি বিষয়টা বুঝতে পারেননি। পূজাই প্রথম তাঁকে বলেছিলেন, কিছু একটা সমস্যা হচ্ছে, ঐশ্বর্যের ডাক্তার দেখানো উচিত।
5 / 6
সেই সময় রীতিমত অবসাদ ঘিরে ধরেছিল তাঁকে। কারণ একজন অভিনেত্রীর ক্ষেত্রে মুখ বিকৃত হয়ে যাওয়াটা এক কথায় মানসিক যন্ত্রণা। স্টেরয়েড নিতে হয়েছিল তাঁকে। ওই অবস্থায় মুখের একদিক ঢেকে শুটিং করেছিলেন ঐশ্বর্য।