Fair From Dark Bollywood celebs: শ্যামলা থেকে ফর্সা হওয়ার দৌড়ে সামিল হয়েছেন যে সব বলি-স্টার

Fair From Dark Bollywood celebs: অভিনেতারা কেন ফর্সা হওয়ার ক্রিমের বিজ্ঞাপন করেন এই নিয়ে বহুবার বিতর্ক উঠেছে। শুধু নায়িকারা নন, সলমন, শাহরুখ কেউ বাদ নেই ‘ফেয়ারনেস ক্রিম’-এর বিজ্ঞাপন থেকে। বাস্তবেও বহু বলিউড তারকা রয়েছেন যাঁরা শ্যামলা থেকে হয়েছেন ফর্সা।

| Edited By: | Updated on: Jul 08, 2022 | 8:11 PM
রেখার সৌন্দর্য নিয়ে কোনও কথা হবে না। ৮ থেকে ৮০ যে কেউ-ই তাঁর সৌন্দর্যে মুগ্ধ। শিশুশিল্পী হিসেবে শুরু করেন কেরিয়ার। মাত্র ১৫ বছর বয়সে নায়িকা। প্রথম যখন অভিনয় করেন তখন তিনি ছিলেন শ্যামলা। পরে সময়ের সঙ্গে নিজের গায়ের রং ফর্সায় রূপান্তর করেন তিনি। তবে তখন মিডিয়ার এত রমরমা না থাকায় তাঁকে ট্রোলের মুখে পড়তে হয়নি, নজরেও আসেননি খুব একটা। কিন্তু আজকের অভিনেতাদের ক্ষেত্রে বিষয়টা একেবারে উল্টো। আজকে তাঁরা সব সময় থাকেন নেটিজ়েনদের নজরের মধ্যে।

রেখার সৌন্দর্য নিয়ে কোনও কথা হবে না। ৮ থেকে ৮০ যে কেউ-ই তাঁর সৌন্দর্যে মুগ্ধ। শিশুশিল্পী হিসেবে শুরু করেন কেরিয়ার। মাত্র ১৫ বছর বয়সে নায়িকা। প্রথম যখন অভিনয় করেন তখন তিনি ছিলেন শ্যামলা। পরে সময়ের সঙ্গে নিজের গায়ের রং ফর্সায় রূপান্তর করেন তিনি। তবে তখন মিডিয়ার এত রমরমা না থাকায় তাঁকে ট্রোলের মুখে পড়তে হয়নি, নজরেও আসেননি খুব একটা। কিন্তু আজকের অভিনেতাদের ক্ষেত্রে বিষয়টা একেবারে উল্টো। আজকে তাঁরা সব সময় থাকেন নেটিজ়েনদের নজরের মধ্যে।

1 / 7
কাজল যখন সিনেমায় আসেন তখন তিনি ছিলেন শ্যামলা। শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘দিলওয়ালে’ ছবির সময় হঠাৎ-ই তাঁকে পাওয়া গেল ফর্সা রূপে। নেটিজ়েনদের এই বিষয়টা নজর এড়ায় না। আর এই নিয়ে কাজল ট্রোলড হতেও সময় নেননি।

কাজল যখন সিনেমায় আসেন তখন তিনি ছিলেন শ্যামলা। শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘দিলওয়ালে’ ছবির সময় হঠাৎ-ই তাঁকে পাওয়া গেল ফর্সা রূপে। নেটিজ়েনদের এই বিষয়টা নজর এড়ায় না। আর এই নিয়ে কাজল ট্রোলড হতেও সময় নেননি।

2 / 7
নাইসা দেবগণ। কাজল-অজয়ের মেয়ে। তিনি সেলেব সন্তান। তাই সবসময়ই থাকেন পাপারাৎজ়িদের নজরে। ছোটবেলায় তিনি ছিলেন শ্যামলা মায়ের মতোই। মা সিনেমায় আসার বহু পরে ফর্সা হন. কিন্ত নাইসা সিনেমায় আসার আগেই হয়েছেন ফর্সা। আর যথারীতি মায়ের মতোই তিনিও হচ্ছেন ট্রোলের স্বীকার।

নাইসা দেবগণ। কাজল-অজয়ের মেয়ে। তিনি সেলেব সন্তান। তাই সবসময়ই থাকেন পাপারাৎজ়িদের নজরে। ছোটবেলায় তিনি ছিলেন শ্যামলা মায়ের মতোই। মা সিনেমায় আসার বহু পরে ফর্সা হন. কিন্ত নাইসা সিনেমায় আসার আগেই হয়েছেন ফর্সা। আর যথারীতি মায়ের মতোই তিনিও হচ্ছেন ট্রোলের স্বীকার।

3 / 7
বাবা শাহরুখ খান ফেয়ারনেস ক্রিমের বিজ্ঞাপনের মুখ ছিলেন একসময়। আর মেয়ে সুহানা খান সিনেমায় আসার আগেই নিজের গায়ের রং পরিবর্তন করে ফেলেছেন। একসময় ‘কালি’ বা এমন ধরনের নামে ট্রোলড হয়েছেন। তিনিই হঠাৎ ফর্সা রূপে আবির্ভূত হয়েছেন।

বাবা শাহরুখ খান ফেয়ারনেস ক্রিমের বিজ্ঞাপনের মুখ ছিলেন একসময়। আর মেয়ে সুহানা খান সিনেমায় আসার আগেই নিজের গায়ের রং পরিবর্তন করে ফেলেছেন। একসময় ‘কালি’ বা এমন ধরনের নামে ট্রোলড হয়েছেন। তিনিই হঠাৎ ফর্সা রূপে আবির্ভূত হয়েছেন।

4 / 7
বাঙালি তনয়া বিপাশা বসু। তাঁকে ‘ব্ল্যাক বিউটি’ বলা হত যখন তিনি সিনেমায় আসেন। কিন্তু যত তাঁর সিনেমা জগতে কেরিয়ার এগিয়েছে তিনিও নিজেকে পরিবর্তন করেছেন। এখন তিনিও তাঁর গায়ের রং বদলে হয়ে গেছেন ফর্সা। নিজের ‘ব্ল্যাক বিউটি’ ইমেজ ছেড়ে তিনি এখন ফর্সা সুন্দরী।

বাঙালি তনয়া বিপাশা বসু। তাঁকে ‘ব্ল্যাক বিউটি’ বলা হত যখন তিনি সিনেমায় আসেন। কিন্তু যত তাঁর সিনেমা জগতে কেরিয়ার এগিয়েছে তিনিও নিজেকে পরিবর্তন করেছেন। এখন তিনিও তাঁর গায়ের রং বদলে হয়ে গেছেন ফর্সা। নিজের ‘ব্ল্যাক বিউটি’ ইমেজ ছেড়ে তিনি এখন ফর্সা সুন্দরী।

5 / 7
দীপিকা পাডুকোন যখন কেরিয়ার শুরু করেন তখন থেকে এখন তাঁর গায়ের রংও অনেকটা ফর্সা হয়েছে। তিনি সার্জারির মাধ্যমে এমনটা করেছেন বলেই সকলের ধারণা। যদিও তিনি এটা স্বীকার করতে চান না। তবে এই নিয়ে ট্রোলড হন।

দীপিকা পাডুকোন যখন কেরিয়ার শুরু করেন তখন থেকে এখন তাঁর গায়ের রংও অনেকটা ফর্সা হয়েছে। তিনি সার্জারির মাধ্যমে এমনটা করেছেন বলেই সকলের ধারণা। যদিও তিনি এটা স্বীকার করতে চান না। তবে এই নিয়ে ট্রোলড হন।

6 / 7
শুধু মেয়েরাই নন, পুরুষ সেলিব্রিটিরাও নিজেদের গায়ের রং নিয়ে হীনমন্যতায় ভোগেন। যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ কোরিওগ্রাফার রেমো ডি’সুজা। তিনি আজ সকলের কাছে পরিচিত শুধু কোরিওগ্রাফার হিসেবে নন, ডান্স বিয়্যালাটি শোয়ের বিচারক থেকে সিনেমার পরিচালক-অনেক কিছুর সঙ্গেই জড়িয়ে তাঁর নাম। কিন্তু এক সময় যখন তিনি শুধুই ছিলেন ব্যাকআপ ডান্সার, তার থেকে আজকে তাঁর চেহারার হয়েছে আমূল পরিবর্তন। ‘দিল সে’, ‘রঙিলা’ ছবিতে তাঁর গায়ের রঙের সঙ্গে আজকের প্রায় কোনও মিল নেই। সেই সময় ‘কালা’ বলে তাঁকে নিয়ে হাসিমস্করা করা হত। এখন তিনি নিজের গায়ের রং বদলে ফেলেছেন। এবার সেই  নিয়েও নেটিজ়েনদের থেকে হচ্ছেন ট্রোলড।

শুধু মেয়েরাই নন, পুরুষ সেলিব্রিটিরাও নিজেদের গায়ের রং নিয়ে হীনমন্যতায় ভোগেন। যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ কোরিওগ্রাফার রেমো ডি’সুজা। তিনি আজ সকলের কাছে পরিচিত শুধু কোরিওগ্রাফার হিসেবে নন, ডান্স বিয়্যালাটি শোয়ের বিচারক থেকে সিনেমার পরিচালক-অনেক কিছুর সঙ্গেই জড়িয়ে তাঁর নাম। কিন্তু এক সময় যখন তিনি শুধুই ছিলেন ব্যাকআপ ডান্সার, তার থেকে আজকে তাঁর চেহারার হয়েছে আমূল পরিবর্তন। ‘দিল সে’, ‘রঙিলা’ ছবিতে তাঁর গায়ের রঙের সঙ্গে আজকের প্রায় কোনও মিল নেই। সেই সময় ‘কালা’ বলে তাঁকে নিয়ে হাসিমস্করা করা হত। এখন তিনি নিজের গায়ের রং বদলে ফেলেছেন। এবার সেই নিয়েও নেটিজ়েনদের থেকে হচ্ছেন ট্রোলড।

7 / 7
Follow Us: