Diabetes Diet: রক্তে বেড়ে চলেছে গ্লুকোজ? কোন ধরনের খাবারের সঙ্গে বন্ধু পাতাবেন

ইনসুলিন হরমোন অগ্ন্যাশয় থেকে নির্গত হয়। আর ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স হল সেই অবস্থা যেখানে খাবার উৎপাদিত হওয়া শক্তি এবং গ্লুকোজ কোষে প্রবেশ করতে পারে না এবং শরীরে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়।

| Edited By: | Updated on: Aug 17, 2022 | 2:16 PM
ইনসুলিন হরমোন অগ্ন্যাশয় থেকে নির্গত হয়। আর ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স হল সেই অবস্থা যেখানে খাবার উৎপাদিত হওয়া শক্তি এবং গ্লুকোজ কোষে প্রবেশ করতে পারে না এবং শরীরে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। এই অবস্থায় এমন কিছু খাবারকে ডায়েটে রাখুন যা এই অবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করবে।

ইনসুলিন হরমোন অগ্ন্যাশয় থেকে নির্গত হয়। আর ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স হল সেই অবস্থা যেখানে খাবার উৎপাদিত হওয়া শক্তি এবং গ্লুকোজ কোষে প্রবেশ করতে পারে না এবং শরীরে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। এই অবস্থায় এমন কিছু খাবারকে ডায়েটে রাখুন যা এই অবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করবে।

1 / 6
গ্লাইসেমিক ইনডেক্সে যে সব খাবার নীচের দিকে রয়েছে সেই খাবার গ্রহণ করতে পারেন। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৭০ বা তার বেশি হলে সেই খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন মিষ্টিযুক্ত খাবার, পানীয়, ভাত, ময়দার তৈরি খাবার, আলু ইত্যাদি এড়িয়ে চলুন।

গ্লাইসেমিক ইনডেক্সে যে সব খাবার নীচের দিকে রয়েছে সেই খাবার গ্রহণ করতে পারেন। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৭০ বা তার বেশি হলে সেই খাবার এড়িয়ে চলুন। যেমন মিষ্টিযুক্ত খাবার, পানীয়, ভাত, ময়দার তৈরি খাবার, আলু ইত্যাদি এড়িয়ে চলুন।

2 / 6
স্বাস্থ্যকর ডায়েটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ কার্বস। এর জন্য দানাশস্য খান। এতে ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে। পাশাপাশি এই ধরনের খাবারে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে এবং এগুলো গ্লাইসেমিক ইনডেক্সে নীচের দিকে রয়েছে।

স্বাস্থ্যকর ডায়েটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ কার্বস। এর জন্য দানাশস্য খান। এতে ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে। পাশাপাশি এই ধরনের খাবারে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে এবং এগুলো গ্লাইসেমিক ইনডেক্সে নীচের দিকে রয়েছে।

3 / 6
ফাইবার-সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খান। ফাইবার-সমৃদ্ধ ফল, সবজি এবং দানাশস্য ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এই ধরনের খাবারে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি শরীরের অন্যান্য কাজেও লাগে।

ফাইবার-সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খান। ফাইবার-সমৃদ্ধ ফল, সবজি এবং দানাশস্য ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এই ধরনের খাবারে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি শরীরের অন্যান্য কাজেও লাগে।

4 / 6
সুগার বেড়েছে বলে ফ্যাট থেকে ডায়েট থেকে বাদ দিয়ে দেন—এই ভুল একদম নয়। বেশ কিছু স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে যা শরীরের জন্য উপকারী। এর জন্য বাদাম, বীজ, অলিভ অয়েল, সূর্যমুখীর তেলকে ডায়েটে রাখুন।

সুগার বেড়েছে বলে ফ্যাট থেকে ডায়েট থেকে বাদ দিয়ে দেন—এই ভুল একদম নয়। বেশ কিছু স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে যা শরীরের জন্য উপকারী। এর জন্য বাদাম, বীজ, অলিভ অয়েল, সূর্যমুখীর তেলকে ডায়েটে রাখুন।

5 / 6
প্রোটিনকে অবশ্যই ডায়েটে রাখুন। এর জন্য ডায়েটে ডাল রাখতে পারেন। এই ধরনের খাবারের মধ্যে প্রোটিনের পাশাপাশি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ফাইবার এবং পুষ্টি রয়েছে। তবে প্রোটিন গ্রহণ করলেও ওজনের দিকে খেয়াল রাখুন। ওজন যেন বেড়ে না যায় তার জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা জরুরি।

প্রোটিনকে অবশ্যই ডায়েটে রাখুন। এর জন্য ডায়েটে ডাল রাখতে পারেন। এই ধরনের খাবারের মধ্যে প্রোটিনের পাশাপাশি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ফাইবার এবং পুষ্টি রয়েছে। তবে প্রোটিন গ্রহণ করলেও ওজনের দিকে খেয়াল রাখুন। ওজন যেন বেড়ে না যায় তার জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা জরুরি।

6 / 6
Follow Us: