Dandruff: শীতের মাঝে বেড়েছে খুশকির সমস্যা? এবার বেছে নিন যেকোনও একটি ঘরোয়া উপায়কে

আমাদের আশেপাশের পরিবেশের উষ্ণতা একটু কমতে থাকলেই ত্বক আর্দ্রতা হারাতে শুরু করে। একই হাল হয় স্ক্যাল্পেরও। ঠিক সেই কারণেই খুশকির প্রকোপ বাড়তে থাকে। আপনিও যদি খুশকির সমস্যায় নাজেহাল হয়ে থাকেন তাহলে এই ঘরোয়া প্রতিকারগুলি ট্রাই করতে দেখতে পারেন।

| Edited By: | Updated on: Jan 12, 2022 | 8:09 PM
আমাদের আশেপাশের পরিবেশের উষ্ণতা একটু কমতে থাকলেই ত্বক আর্দ্রতা হারাতে শুরু করে। একই হাল হয় স্ক্যাল্পেরও। ঠিক সেই কারণেই খুশকির প্রকোপ বাড়তে থাকে। আপনিও যদি খুশকির সমস্যায় নাজেহাল হয়ে থাকেন তাহলে এই ঘরোয়া প্রতিকারগুলি ট্রাই করতে দেখতে পারেন।

আমাদের আশেপাশের পরিবেশের উষ্ণতা একটু কমতে থাকলেই ত্বক আর্দ্রতা হারাতে শুরু করে। একই হাল হয় স্ক্যাল্পেরও। ঠিক সেই কারণেই খুশকির প্রকোপ বাড়তে থাকে। আপনিও যদি খুশকির সমস্যায় নাজেহাল হয়ে থাকেন তাহলে এই ঘরোয়া প্রতিকারগুলি ট্রাই করতে দেখতে পারেন।

1 / 6
নারকেল তেল এবং রসুন- শীতকালে খুশকি দূর করার ক্ষেত্রে এটি একটি দুর্দান্ত প্রতিকার। রসুনের রস এবং নারকেল তেল ১:২ অনুপাতে মেশান। মিশ্রণটি মাথার ত্বকে লাগিয়ে কিছুক্ষণ আঙুল দিয়ে আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন। ম্যাসেজ করা হয়ে গেলে, এটি মাথার ত্বকে এবং চুলে ৩০-৪০ মিনিটের জন্য রেখে দিন এবং তারপরে একটি হালকা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২ বার এটি ব্যবহার করতে পারেন।

নারকেল তেল এবং রসুন- শীতকালে খুশকি দূর করার ক্ষেত্রে এটি একটি দুর্দান্ত প্রতিকার। রসুনের রস এবং নারকেল তেল ১:২ অনুপাতে মেশান। মিশ্রণটি মাথার ত্বকে লাগিয়ে কিছুক্ষণ আঙুল দিয়ে আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন। ম্যাসেজ করা হয়ে গেলে, এটি মাথার ত্বকে এবং চুলে ৩০-৪০ মিনিটের জন্য রেখে দিন এবং তারপরে একটি হালকা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২ বার এটি ব্যবহার করতে পারেন।

2 / 6
লেবুর রসে দই ও মধু- বাটিতে হাফ কাপ দই নিয়ে তার সঙ্গে এক চামচ পাতিলেবুর রস এবং সম পরিমাণ মধু মিশিয়ে ভাল করে ফেটিয়ে নিন। যখন দেখবেন প্রতিটি উপাদান একে অপরের সঙ্গে ঠিক মতো মিশে গেছে, তখন সেই মিশ্রণটি চুলে এবং স্ক্যাল্পে লাগিয়ে মিনিটকুড়ি অপেক্ষা করুন। সময় হলে সালফেট ফ্রি শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। সপ্তাহে বারদু’য়েক এই হেয়ার মাস্কটি চুলে লাগালে স্ক্যাল্পের ভিতরে pH ব্যালেন্স ঠিক থাকবে। সেই সঙ্গে হারিয়ে যাওয়া আর্দ্রতাও ফিরে আসবে, যে কারণে খুশকির সমস্যা কমতে সময় লাগবে না।

লেবুর রসে দই ও মধু- বাটিতে হাফ কাপ দই নিয়ে তার সঙ্গে এক চামচ পাতিলেবুর রস এবং সম পরিমাণ মধু মিশিয়ে ভাল করে ফেটিয়ে নিন। যখন দেখবেন প্রতিটি উপাদান একে অপরের সঙ্গে ঠিক মতো মিশে গেছে, তখন সেই মিশ্রণটি চুলে এবং স্ক্যাল্পে লাগিয়ে মিনিটকুড়ি অপেক্ষা করুন। সময় হলে সালফেট ফ্রি শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। সপ্তাহে বারদু’য়েক এই হেয়ার মাস্কটি চুলে লাগালে স্ক্যাল্পের ভিতরে pH ব্যালেন্স ঠিক থাকবে। সেই সঙ্গে হারিয়ে যাওয়া আর্দ্রতাও ফিরে আসবে, যে কারণে খুশকির সমস্যা কমতে সময় লাগবে না।

3 / 6
কলা ও মধু- চারটে কলা ভাল করে চটকে নিয়ে তার সঙ্গে এক চামচ মধু, চামচ দুয়েক অলিভ অয়েল এবং এক চামচ পাতিলেবুর রস মিশিয়ে সেই পেস্ট চুলের গোড়ায় এবং স্ক্যাল্পে লাগিয়ে মিনিট পনেরো অপেক্ষা করে চুল ধুয়ে নিন। সপ্তাহ মাত্র একবার এই পেস্টটি চুলে লাগাতে হবে, তাহলেই স্ক্যাল্প আর্দ্র থাকবে এবং পাতিলেবুর রসের গুণে খুশকির প্রকোপও কমবে।

কলা ও মধু- চারটে কলা ভাল করে চটকে নিয়ে তার সঙ্গে এক চামচ মধু, চামচ দুয়েক অলিভ অয়েল এবং এক চামচ পাতিলেবুর রস মিশিয়ে সেই পেস্ট চুলের গোড়ায় এবং স্ক্যাল্পে লাগিয়ে মিনিট পনেরো অপেক্ষা করে চুল ধুয়ে নিন। সপ্তাহ মাত্র একবার এই পেস্টটি চুলে লাগাতে হবে, তাহলেই স্ক্যাল্প আর্দ্র থাকবে এবং পাতিলেবুর রসের গুণে খুশকির প্রকোপও কমবে।

4 / 6
গ্রিন টির সঙ্গে মিন্ট অয়েল- এক কাপ গ্রিন টি তৈরি করে ফেলুন। তার সঙ্গে দু-তিন ড্রপ মিন্ট এসেনশিয়াল তেল এবং এক চামচ সাদা ভিনিগার মিশিয়ে রেখে দিন। স্নান করার পরে এই মিশ্রণটি দিয়ে ভাল করে চুল ধুয়ে নিয়ে মিনিট পাঁচেক অপেক্ষা করে সালফেট ফ্রি শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একবার এভাবে চুলের যত্ন নিলেই উপকার পাবেন।

গ্রিন টির সঙ্গে মিন্ট অয়েল- এক কাপ গ্রিন টি তৈরি করে ফেলুন। তার সঙ্গে দু-তিন ড্রপ মিন্ট এসেনশিয়াল তেল এবং এক চামচ সাদা ভিনিগার মিশিয়ে রেখে দিন। স্নান করার পরে এই মিশ্রণটি দিয়ে ভাল করে চুল ধুয়ে নিয়ে মিনিট পাঁচেক অপেক্ষা করে সালফেট ফ্রি শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একবার এভাবে চুলের যত্ন নিলেই উপকার পাবেন।

5 / 6
হেয়ার স্প্রে- ৩ থেকে ৪টি শুকনো নিম পাতার সঙ্গে ১০ থেকে ১২চামচ আমলকীর রস ও ২৫০ মিলি জল মিশিয়ে নিন। এবার এই স্প্রেটি স্ক্যাল্প থেকে শুরু করে সমগ্র চুলের ওপর লাগান এবং ভাল করে ম্যাসাজ করুন। এরপর এটা ২০ মিনিটের জন্য চুলে রেখে দিন। তারপর কুসুম কুসুম গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুলের স্বাস্থ্যকে উন্নত করার জন্য আপনি সপ্তাহে অন্তত একবার বা দুবার এটি ব্যবহার করতে পারেন।

হেয়ার স্প্রে- ৩ থেকে ৪টি শুকনো নিম পাতার সঙ্গে ১০ থেকে ১২চামচ আমলকীর রস ও ২৫০ মিলি জল মিশিয়ে নিন। এবার এই স্প্রেটি স্ক্যাল্প থেকে শুরু করে সমগ্র চুলের ওপর লাগান এবং ভাল করে ম্যাসাজ করুন। এরপর এটা ২০ মিনিটের জন্য চুলে রেখে দিন। তারপর কুসুম কুসুম গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুলের স্বাস্থ্যকে উন্নত করার জন্য আপনি সপ্তাহে অন্তত একবার বা দুবার এটি ব্যবহার করতে পারেন।

6 / 6
Follow Us: