Christmas Special Recipe: ক্রিসমাসের ডিনারে থাকুক ঐতিহ্যবাহী পদ, শুকনো ফল দিয়ে বানিয়ে নিন পুডিং

Pudding Recipe: ক্রিসমাস উপলক্ষ্যে তৈরি করা হয় প্লামের পুডিং। উৎসবের মরশুমে আপনিও ট্রাই করতে পারেন এই ঐতিহ্যবাহী পদ। রইল রেসিপি...

| Edited By: | Updated on: Dec 25, 2022 | 8:20 AM
পশ্চিমী দেশে ধুমধাম করে পালিত হয় ক্রিসমাস। ক্রিসমাস ট্রি, কেক, ওয়াইনে মেতে ওঠে সকলে। আর যেখানে ক্রিসমাসে বাঙালিও কেক খায়, সেখানে ক্রিসমাস ব্রাঞ্চে ঐতিহ্যবাহী পদ থাকবে না, তা হয় না। আর উৎসব মানেই আনন্দ আর জমিয়ে খাওয়া-দাওয়া, তা সে যে দেশ বা ধর্মেরই হোক না কেন।

পশ্চিমী দেশে ধুমধাম করে পালিত হয় ক্রিসমাস। ক্রিসমাস ট্রি, কেক, ওয়াইনে মেতে ওঠে সকলে। আর যেখানে ক্রিসমাসে বাঙালিও কেক খায়, সেখানে ক্রিসমাস ব্রাঞ্চে ঐতিহ্যবাহী পদ থাকবে না, তা হয় না। আর উৎসব মানেই আনন্দ আর জমিয়ে খাওয়া-দাওয়া, তা সে যে দেশ বা ধর্মেরই হোক না কেন।

1 / 7
ক্রিসমাসের ব্রাঞ্চে থাকে ক্রিসমাস কেক, কুকিজ থেকে শুরু করে টার্কি রোস্ট ইত্যাদি। আর থাকে ক্রিসমাস পুডিং। এই ক্রিসমাস পুডিংয়ের জন্ম চতুর্দশ শতাব্দীতে। ক্রিসমাসে ইউরোপের প্রতিটা পরিবারে এই পুডিং তৈরি করা হয়।

ক্রিসমাসের ব্রাঞ্চে থাকে ক্রিসমাস কেক, কুকিজ থেকে শুরু করে টার্কি রোস্ট ইত্যাদি। আর থাকে ক্রিসমাস পুডিং। এই ক্রিসমাস পুডিংয়ের জন্ম চতুর্দশ শতাব্দীতে। ক্রিসমাসে ইউরোপের প্রতিটা পরিবারে এই পুডিং তৈরি করা হয়।

2 / 7
ক্রিসমাসের সময় যে সব খাবারগুলো তৈরি করা হয় তাতে শুকনো ফল, অ্যালকোহল থাকে। ক্রিসমাস পুডিংয়ের ক্ষেত্রেও সেটি ব্যতিক্রম নয়। এই ক্রিসমাস পুডিং হল আদতে প্লাম পুডিং৷ যদিও এর রেসিপিতে প্লামের চিহ্ন নেই। আসলে চতুর্দশ শতাব্দীতে ইউরোপে কিশমিশ প্লাম নামে পরিচিত ছিল। ফলে কিশমিশ দিয়ে তৈরি হয় 'প্লাম' নামে পরিচিত।

ক্রিসমাসের সময় যে সব খাবারগুলো তৈরি করা হয় তাতে শুকনো ফল, অ্যালকোহল থাকে। ক্রিসমাস পুডিংয়ের ক্ষেত্রেও সেটি ব্যতিক্রম নয়। এই ক্রিসমাস পুডিং হল আদতে প্লাম পুডিং৷ যদিও এর রেসিপিতে প্লামের চিহ্ন নেই। আসলে চতুর্দশ শতাব্দীতে ইউরোপে কিশমিশ প্লাম নামে পরিচিত ছিল। ফলে কিশমিশ দিয়ে তৈরি হয় 'প্লাম' নামে পরিচিত।

3 / 7
তবে, জন্মের সময় এই পুডিংয়ের নাম ছিল ‘ফ্রুমেনটি’। সেই সময় এই পুডিং তৈরি করা হত কাপড়ের মধ্যে বেঁধে। ভিক্টোরিয়ান যুগে কাপড়ের জায়গা দখল করল থালা। আর এখন বেক করলেই তৈরি হয়ে যায় ক্রিসমাস। আপনিও চাইলে এ বছর বানিয়ে নিতে পারেন এই পুডিং।

তবে, জন্মের সময় এই পুডিংয়ের নাম ছিল ‘ফ্রুমেনটি’। সেই সময় এই পুডিং তৈরি করা হত কাপড়ের মধ্যে বেঁধে। ভিক্টোরিয়ান যুগে কাপড়ের জায়গা দখল করল থালা। আর এখন বেক করলেই তৈরি হয়ে যায় ক্রিসমাস। আপনিও চাইলে এ বছর বানিয়ে নিতে পারেন এই পুডিং।

4 / 7
এক কাপ করে ব্ল্যাকবেরি, কালো কিশমিশ, হলুদ কিশমিশ, শুকনো প্লাম, খেজুর নিন। এই শুকনো ফলগুলো ২৪ ঘণ্টা ১৫০ মিলি রামের মধ্যে ভিজিয়ে রাখুন। এতে অর্ধেক কাপ ব্রাউন সুগার দিয়ে দেবেন। এটাই ক্রিসমাসে পুডিং, কেক তৈরির বৈশিষ্ট্য।

এক কাপ করে ব্ল্যাকবেরি, কালো কিশমিশ, হলুদ কিশমিশ, শুকনো প্লাম, খেজুর নিন। এই শুকনো ফলগুলো ২৪ ঘণ্টা ১৫০ মিলি রামের মধ্যে ভিজিয়ে রাখুন। এতে অর্ধেক কাপ ব্রাউন সুগার দিয়ে দেবেন। এটাই ক্রিসমাসে পুডিং, কেক তৈরির বৈশিষ্ট্য।

5 / 7
১ দিন পর ওই শুকনো ফলের মিশ্রণে ময়দা, বেকিং পাউডার, কোকো পাউডার মিশিয়ে দিন। এবার এতে মিশিয়ে দিন দারুচিনির গুঁড়ো, ছোট ও বড় এলাচ গুঁড়ো, জায়ফলের গুঁড়ো। সামান্য গরমমশলার গুঁড়োও দিয়ে পারেন। শেষে ডিম ও মাখন দিয়ে ব্যাটার তৈরি করে নিন।

১ দিন পর ওই শুকনো ফলের মিশ্রণে ময়দা, বেকিং পাউডার, কোকো পাউডার মিশিয়ে দিন। এবার এতে মিশিয়ে দিন দারুচিনির গুঁড়ো, ছোট ও বড় এলাচ গুঁড়ো, জায়ফলের গুঁড়ো। সামান্য গরমমশলার গুঁড়োও দিয়ে পারেন। শেষে ডিম ও মাখন দিয়ে ব্যাটার তৈরি করে নিন।

6 / 7
পুডিং তৈরির জন্য সুগভীর কাচের বাটি নিন। এতে মাখন লাগিয়ে নিন। এবার পুডিংয়ের ব্যাটারটা এতে ঢেলে দিন। ডবল বয়লার পদ্ধতিতে বেক করুন। ডবল বয়লার পদ্ধতি অর্থাৎ নীচে গরম জল তার উপর পুডিংয়ের বাটি বসাবেন। পুডিং তৈরি হয়ে গেলে ঠাণ্ডা করে নিন। ডিনারে ডেজার্ট হিসেবে পরিবেশন করুন ক্রিসমাস পুডিং।

পুডিং তৈরির জন্য সুগভীর কাচের বাটি নিন। এতে মাখন লাগিয়ে নিন। এবার পুডিংয়ের ব্যাটারটা এতে ঢেলে দিন। ডবল বয়লার পদ্ধতিতে বেক করুন। ডবল বয়লার পদ্ধতি অর্থাৎ নীচে গরম জল তার উপর পুডিংয়ের বাটি বসাবেন। পুডিং তৈরি হয়ে গেলে ঠাণ্ডা করে নিন। ডিনারে ডেজার্ট হিসেবে পরিবেশন করুন ক্রিসমাস পুডিং।

7 / 7
Follow Us: