MS Dhoni: জোড়া বিশ্বকাপ, সফল অধিনায়ক; মণিমুক্তোয় উজ্জ্বল মাহির ক্রিকেট জীবন

ক্যাপ্টেন কুল। আট থেকে আশি, সবার পছন্দের। জাতীয় দল থেকে অবসর নিয়েছেন প্রায় দু বছর হতে চলল। এখনও ব্যাট হাতে মাঠে নামলে উদ্বেল হয়ে পড়ে দর্শক। জাতীয় দল হোক বা আইপিএল- দীর্ঘ কেরিয়ারের প্রচুর মণি মাণিক্য কুড়িয়েছেন। সেদিনের কাঁধ ছাপানো চুলের ঝকঝকে তরুণ আজ ৪১ বছরের অভিজ্ঞতায় পরিপূর্ণ এক মানুষ।

| Edited By: | Updated on: Jul 07, 2022 | 8:30 AM
এম এস ধোনি। এই নামটা ছাড়া অসম্পূর্ণ ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাস। ঝুলিতে দুটি বিশ্বকাপ। ভারতের সবচেয়ে সফল ক্রিকেট অধিনায়ক। ২০০৪ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রবেশ করেন মাহি।  (ছবি: টুইটার)

এম এস ধোনি। এই নামটা ছাড়া অসম্পূর্ণ ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাস। ঝুলিতে দুটি বিশ্বকাপ। ভারতের সবচেয়ে সফল ক্রিকেট অধিনায়ক। ২০০৪ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রবেশ করেন মাহি। (ছবি: টুইটার)

1 / 7
২০০৫ সালের অক্টোবরে ব্যাটিং অর্ডারে উন্নতি হতেই মাহির ব্যাট থেকে বেরোয় অপরাজিত ১৮৩ রানের ঝকঝকে ইনিংস। সেইসময়ে দ্বিতীয় ইনিংসে সর্বাধিক ব্যক্তিগত স্কোর ছিল সেটাই। (ছবি: টুইটার)

২০০৫ সালের অক্টোবরে ব্যাটিং অর্ডারে উন্নতি হতেই মাহির ব্যাট থেকে বেরোয় অপরাজিত ১৮৩ রানের ঝকঝকে ইনিংস। সেইসময়ে দ্বিতীয় ইনিংসে সর্বাধিক ব্যক্তিগত স্কোর ছিল সেটাই। (ছবি: টুইটার)

2 / 7
রাহুল দ্রাবিড়ের হাত থেকে মহেন্দ্র সিং ধোনির হাতে নেতৃত্বের ব্যাটন যায় ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বরে। তরুণদের নিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম সংস্করণের খেতাব তুলে দেন ভারতীয়দের হাতে। ক্যাপ্টেন ধোনির প্রতি আট থেকে আশির প্রেমের সেই শুরু থেকে। (ছবি: টুইটার)

রাহুল দ্রাবিড়ের হাত থেকে মহেন্দ্র সিং ধোনির হাতে নেতৃত্বের ব্যাটন যায় ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বরে। তরুণদের নিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম সংস্করণের খেতাব তুলে দেন ভারতীয়দের হাতে। ক্যাপ্টেন ধোনির প্রতি আট থেকে আশির প্রেমের সেই শুরু থেকে। (ছবি: টুইটার)

3 / 7
২০০৮ সালে মাহির নেতৃত্বে শ্রীলঙ্কায় প্রথম দ্বিপাক্ষিক সিরিজ জেতে ভারত। রাজীব গান্ধি খেলরত্ন পুরস্কারে(বর্তমানে মেজর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পুরস্কার) ভূষিত হন। সেবছরই অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে নাগপুর টেস্টে চোট পান অনিল কুম্বলে। সিরিজের চতুর্থ টেস্টে পূর্ণ সময়ের টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে অভিষেক হয় ধোনির। বর্ষসেরা আইসিসি ওডিআই প্লেয়ারের পুরস্কার যায় ধোনির ঝুলিতে।(ছবি: টুইটার)

২০০৮ সালে মাহির নেতৃত্বে শ্রীলঙ্কায় প্রথম দ্বিপাক্ষিক সিরিজ জেতে ভারত। রাজীব গান্ধি খেলরত্ন পুরস্কারে(বর্তমানে মেজর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পুরস্কার) ভূষিত হন। সেবছরই অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে নাগপুর টেস্টে চোট পান অনিল কুম্বলে। সিরিজের চতুর্থ টেস্টে পূর্ণ সময়ের টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে অভিষেক হয় ধোনির। বর্ষসেরা আইসিসি ওডিআই প্লেয়ারের পুরস্কার যায় ধোনির ঝুলিতে।(ছবি: টুইটার)

4 / 7
২০০৯ সালে তাঁর নেতৃত্বে নিউজিল্যান্ডে প্রথম দ্বিপাক্ষিক ওডিআই সিরিজ জয়। পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত হন সেবছরই। প্রথমবার আইসিসি টেস্ট ব়্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ স্থান দখল করে ভারত।(ছবি: টুইটার)

২০০৯ সালে তাঁর নেতৃত্বে নিউজিল্যান্ডে প্রথম দ্বিপাক্ষিক ওডিআই সিরিজ জয়। পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত হন সেবছরই। প্রথমবার আইসিসি টেস্ট ব়্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ স্থান দখল করে ভারত।(ছবি: টুইটার)

5 / 7
২০১০ সালের আইপিএলে প্রথম বার চ্যাম্পিয়ন হয় চেন্নাই সুপার কিংস। পরের বছরটা মহেন্দ্র সিং ধোনির কেরিয়ারের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বছর।   ওয়াংখেড়ের ওডিআই বিশ্বকাপ ফাইনালে তাঁর ৯১ বলে ৭৯ রান। নুয়ান কুলাশেখারার বলে পেল্লাই ছয় হাঁকিয়ে বিশ্বকাপ জয়ের মুহূর্ত দেশের প্রতিটি ক্রিকেট প্রেমীর মনে তাজা।(ছবি: টুইটার)

২০১০ সালের আইপিএলে প্রথম বার চ্যাম্পিয়ন হয় চেন্নাই সুপার কিংস। পরের বছরটা মহেন্দ্র সিং ধোনির কেরিয়ারের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বছর। ওয়াংখেড়ের ওডিআই বিশ্বকাপ ফাইনালে তাঁর ৯১ বলে ৭৯ রান। নুয়ান কুলাশেখারার বলে পেল্লাই ছয় হাঁকিয়ে বিশ্বকাপ জয়ের মুহূর্ত দেশের প্রতিটি ক্রিকেট প্রেমীর মনে তাজা।(ছবি: টুইটার)

6 / 7
২০১৩ সালে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ে ধোনির কেরিয়ারে ষোলকলা পূর্ণ হয়। তিনটি আইসিসি ট্রফি জয়ী প্রথম অধিনায়ক তিনি।(ছবি: টুইটার)

২০১৩ সালে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ে ধোনির কেরিয়ারে ষোলকলা পূর্ণ হয়। তিনটি আইসিসি ট্রফি জয়ী প্রথম অধিনায়ক তিনি।(ছবি: টুইটার)

7 / 7
Follow Us: