ভারতের বুকে এসে ছবির দুনিয়ায় পাকাপাকি জায়গা করে নেওয়াটা খুব সহজ নয়। কানাডায় বেড়ে ওঠা নোরার জীবন ছিল খুব সাধারণ। আর পাঁচজনের মতই দিন কাটত তাঁর।
স্কুলের পাশাপাশি বাড়তি কিছু পকেটমানির জন্য করতেন নানা ধরনের কাজ। যার মধ্যে একটি ছিল ওয়েটরের কাজও। গতবছর কুকিং-শোতে অংশগ্রহণ করে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছিলেন নোরা।
জানিয়েছিলেন কানাডায় প্রায় সকলেই অতিরিক্ত আয়ের জন্য এমন কাজ করে থাকেন। নোরা ফাতেহিও তার ব্যতিক্রমী ছিলেন না। তবে এই কাজ করতে গিয়ে একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তাঁকে।
যা সকলের সমস্যা বলেই মনে করেন তিনি। এই কাজ বেশ চ্যালেঞ্জের। নোরার কথায়, খুব ভাল স্মৃতিশক্তি থাকতে হবে, ব্যবহার ভাল হতে হবে, পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে নিজেকে। ভাল কথা বলতে জানতে হবে। তবে এখানেই শেষ নয়, হজম করতে হবে অপমানও।
ফলে এই কাজ যে ঠিক কতটা ধৈর্যের, কতটা সহ্য করতে হয়, তা তিনি নিজের জীবনে উপলব্ধি করেছেন। নোরা ছোট থেকে একাধিক কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন। বর্তমানে বিটাউনে তাঁর রাজত্ব হলেও, অতীত ভোলেননি তিনি।