Meghalaya: এই বর্ষায় ঘুরে আসুন মেঘালয় থেকে! নতুন অভিজ্ঞতা হবে মৌসিনরামে

মেঘালয়ের রাজধানী শিলং থেকে মাত্র ৫৬ কিলোমিটার দূরেই অবস্থিত মৌসিনরাম। বর্তমানে এই জায়গার নাম রয়েছে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে।

| Edited By: | Updated on: May 29, 2022 | 9:10 AM
মেঘালয় নামটা শোনা মাত্রই যেমন চোখের সামনে ভেসে ওঠে নীল আকাশ, সাদা মেঘ, সুদূর সবুজ প্রান্তর, ঢেউ খেলানো পাহাড়, স্ব‌চ্ছ নদী, পাহাড় বেয়ে বয়ে আসা জলপ্রপাত, হ্রদ, অর্কিডের বাগান আর উপজাতি। এই সব কিছুর একসঙ্গে দেখা মিলবে মৌসিনরামে।

মেঘালয় নামটা শোনা মাত্রই যেমন চোখের সামনে ভেসে ওঠে নীল আকাশ, সাদা মেঘ, সুদূর সবুজ প্রান্তর, ঢেউ খেলানো পাহাড়, স্ব‌চ্ছ নদী, পাহাড় বেয়ে বয়ে আসা জলপ্রপাত, হ্রদ, অর্কিডের বাগান আর উপজাতি। এই সব কিছুর একসঙ্গে দেখা মিলবে মৌসিনরামে।

1 / 6
রাজধানী শিলং থেকে মাত্র ৫৬ কিলোমিটার দূরেই অবস্থিত মৌসিনরাম। বর্তমানে যে জায়গার নাম রয়েছে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে। কারণ এখানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়।

রাজধানী শিলং থেকে মাত্র ৫৬ কিলোমিটার দূরেই অবস্থিত মৌসিনরাম। বর্তমানে যে জায়গার নাম রয়েছে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে। কারণ এখানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়।

2 / 6
বরং বলা চলে এখানে সারা বছর বৃষ্টি হয়। বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১২,০০০ মিলিমিটারের বেশি। এবং গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৮৫ সালে এখানে বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ২৬,০০০ মিলিমিটার।

বরং বলা চলে এখানে সারা বছর বৃষ্টি হয়। বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১২,০০০ মিলিমিটারের বেশি। এবং গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৮৫ সালে এখানে বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ২৬,০০০ মিলিমিটার।

3 / 6
চেরাপুঞ্জিকে হার মানিয়ে বৃষ্টিপাতে জায়গা দখল করলেও, চেরাপুঞ্জি ও মৌসিনরামের মধ্যে রয়েছে আর এক যোগসূত্র। সেটা হল এখানের ডাবল ডেকার ব্রিজ। মেঘালয়ের অন্যতম দর্শনীয় স্থান হল লিভিং রুট ব্রিজ, সেরকম হল ডাবল ডেকার ব্রিজ। এই ব্রিজ গুলি মূলত খাসি উপজাতিদের তৈরি।

চেরাপুঞ্জিকে হার মানিয়ে বৃষ্টিপাতে জায়গা দখল করলেও, চেরাপুঞ্জি ও মৌসিনরামের মধ্যে রয়েছে আর এক যোগসূত্র। সেটা হল এখানের ডাবল ডেকার ব্রিজ। মেঘালয়ের অন্যতম দর্শনীয় স্থান হল লিভিং রুট ব্রিজ, সেরকম হল ডাবল ডেকার ব্রিজ। এই ব্রিজ গুলি মূলত খাসি উপজাতিদের তৈরি।

4 / 6
এছাড়াও এখানে দর্শনীয় স্থান হিসাবে রয়েছে মাওজুমবুঁই কেভ ও জাকরেম। পাহাড়ের রাস্তা ধরে হেঁটেই পৌঁছে যেতে পারেন মাওজুমবুঁই গুহার একদম সামনে। রহস্যে ঘেরা প্রাচীন এক প্রাকৃতিক গুহা। যদিও এখানের স্ট্যালাগমাইটে তৈরি শিবলিঙ্গটি মূল আকর্ষণ।

এছাড়াও এখানে দর্শনীয় স্থান হিসাবে রয়েছে মাওজুমবুঁই কেভ ও জাকরেম। পাহাড়ের রাস্তা ধরে হেঁটেই পৌঁছে যেতে পারেন মাওজুমবুঁই গুহার একদম সামনে। রহস্যে ঘেরা প্রাচীন এক প্রাকৃতিক গুহা। যদিও এখানের স্ট্যালাগমাইটে তৈরি শিবলিঙ্গটি মূল আকর্ষণ।

5 / 6
মৌসিনরামের মানুষদের জীবনযাত্রাও মন ছুঁয়ে যেতে বাধ্য আপনার। এখানে মূলত খাসি উপজাতি বাস। তাদের জীবনযাত্রাও অত্যন্ত সরল। বৃষ্টির জন্য এই মৌসিনরামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এতটা স্নিগ্ধ যে এটি এখন ভারতের জনপ্রিয় মনসুন ডেস্টিনেশন হয়ে উঠেছে।

মৌসিনরামের মানুষদের জীবনযাত্রাও মন ছুঁয়ে যেতে বাধ্য আপনার। এখানে মূলত খাসি উপজাতি বাস। তাদের জীবনযাত্রাও অত্যন্ত সরল। বৃষ্টির জন্য এই মৌসিনরামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এতটা স্নিগ্ধ যে এটি এখন ভারতের জনপ্রিয় মনসুন ডেস্টিনেশন হয়ে উঠেছে।

6 / 6
Follow Us: