ডায়াবিটিসের মত সমস্যায় বদল আনার প্রয়োজন জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাসে। কারণ এই ডায়াবিটিসের থেকেই বাড়ছে হৃদরোগ এবং কিডনির নানা জটিলতা। তাই মহিলারা কোন-কোন খাবারকে খাদ্যতালিকায় রাখবেন, দেখে নিন
স্ট্রবেরি- স্ট্রবেরির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, কে, ম্যাঙ্গানিজ, পটাসিয়াম, ফোলেট এবং প্রয়োজনীয় ফাইবার। এই উপাদানগুলি আমাদের ইনসুলিনের ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এই কারণে ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য কিন্তু এই ফল খুবই ভাল।
1 / 6
হলুদ- হলুদের মধ্যে কারকিউমিন নামক যৌগ অগ্ন্যাশয়ের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি শরীরে ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। হলুদের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সুগারের স্তর নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি একাধিক স্ত্রীরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
2 / 6
বাদাম- আখরোট থেকে শুরু করে ব্রাজিল নাট, চিয়া সিডস, সূর্যমুখীর বীজ, কুমড়োর বীজ, ফ্ল্যাক্স সিডস এসবও ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া এগুলো মহিলাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।
3 / 6
শাকসবজি- পালং শাক, বাঁধাকপি, ব্রকোলি, লেটুস, ক্যাপসিকাম, বিনস, ফুলকপি, গাজর, টমেটো, লাউ অবশ্যই রাখুন রোজকার ডায়েটে। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন, আয়রন, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায় এই সব সবজি থেকেই। সেই সঙ্গে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও ভূমিকা রয়েছে এই সব সবজির।
4 / 6
সামুদ্রিক মাছ- যে কোনও সামুদ্রিক মাছই ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। কারণ এই সব মাছ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে ভরপুর। ইনসুলিনের ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং অন্যান্য হরমোনের কার্যকারিতা ঠিক রাখতে খাদ্যতালিকায় সামুদ্রিক মাছ রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
5 / 6
জাম- জাম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সেরা ফল। জাম ইনসুলিনের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করতে দুর্দান্ত কার্যকর। এমনকি জামের বীজের গুঁড়োও রক্তের উচ্চ শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও এই ফল হজম ক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে।
