অসমের নীলাচল পাহাড়ে অবস্থিত কামাখ্যা মন্দিরটির দেবীর প্রতি বছর তিন দিন মাসিক হয় বলে মনে করা হয়। অনেকের ধারণা সেই কারণেই মন্দিরের নীচে ঝর্ণা তিনদিন লাল বর্ণ ধারণ করে।

তামিলনাড়ুর বৃহদীশ্বর মন্দিরের ভাস্কর্য সকলকে অবাক করে। গোটা মন্দিরটি একটি গ্রাণাইট পাথর দিয়ে তৈরি। কিন্তু মন্দিরের চারিপাশে কোথাও গ্রানাইট পাথরের টুকরো পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।

বারাণসীর শিব মন্দির গঙ্গার জলে আংশিক তলিয়ে গিয়েছে। মনে করা হয়, মন্দিরের নিজের ওজন নিজেই বহন করতে পারেনি বলেই সিন্ধিয়া ঘাটে নিমজ্জিত অবস্থায় রয়েছে।

গুজরাতের অন্তর্ধান মন্দির বা স্তম্ভেশ্বর মহাদেব মন্দির হল এক অদ্ভূত মন্দির। আরব সাগরের জোয়ারের সময় এই মন্দির জলের মধ্যে ডুবে যায়।

হিমাচল প্রদেশের জ্বালা মন্দিরের চারপাশে মোট ৯টি জ্যোতি কয়েক দশক ধরে অবিরামভাবে জ্বলে চলেছে। মোক্ষ লাভের জন্য এই মন্দিরের ভক্তের সংখ্যা প্রচুর।