কলকাতার ট্যাংরার কালী মন্দিরের প্রসাদ হল চাইনিজ ফুড। দেওয়া হয় চাউমিনও।

কেরালার মানচ মুরুগান মন্দিরের মান্চ চকোলেট অর্ঘ্য হিসেবে নিবেদন করা হয়।

উত্তর প্রদেশের ব্রহ্ম বাবা মন্দিরের গায়ে রয়েছে শত শত ঘড়ি। মনোবাসনা পূরণের জন্য ঘড়িকে অর্ঘ্য হিসেবে প্রদান করেন ভক্তরা।

কেরালার মহাদেব মন্দিরে প্রসাদ হিসেবে দেওয়া হয় সিডি, ডিভিডি ও টেক্সটবুক।

মধ্য়প্রদেশের কাল ভৈরব মন্দিরের মদ পরিবেশন করা হয়।