প্রতি বছর দশমীর পর থেকে দিনগোনা শুরু হয় পরের বছরের পুজোর জন্য। চারটে দিন সব রকম কাজ থেকে ছুটি, পরিবার-বন্ধুদের সঙ্গে আনন্দ উৎসবে মেতে ওঠার সময়। একে অন্যকে উপহার দেওয়ার পালা
আর তাই পুজোর সময় সকলেই চান নিজেকে নতুন করে সাজিয়ে তুলতে। যত্ন নিয়ে বাড়ির প্রতিটি কোণা সাজানো হয় এই সময়ে। নতুন জামা, নতুন জুতোর পাশাপাশি সকলেই চান মুখেরও সঠিক যত্ন নিতে
এমন অনেকেই আছেন যাঁরা বছরে একবার মাত্র ফেসিয়াল করেন আর তা হল এই পুজোর সময়ে। এবার শুধুমাত্র একবার ফেসিয়াল করলেই যে ত্বক ভাল থাকবে এমনটা নয়। এছাড়াও ধুলো-বালিতে ত্বকের ক্ষতি হয়ই
আর তাই বাড়িতেই হোক ত্বকের পরিচর্যা। এক্ষেত্রে কেমিক্যালের পরিবর্তে প্রাকৃতিক উপায়েই হোক রূপচর্চা। এতে ত্বক ভাল থাকবে সেই সঙ্গে বজায় থাকবে ত্বকের গ্লো
রূপকথার গল্পে আমরা পড়েছি রাজকন্যারা রূপচর্চার কাজে ব্যবহার করত বেদানা। আর এই বেদানা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। সেই সঙ্গে থাকে ভিটামিন সি, যা ত্বককে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে
বেদানার রস আমাদের ত্বকের জেল্লা বজায় রাখতেও সাহায্য করে। হাতে আর দু সপ্তাহ রয়েছে। এখন সবদিন এই বেদানা ব্যবহার ককতে পারলে ফেসিয়ালের থেকে ভাল কাজ হবে
ক্ষতিকর UV রশ্মিকে আটকে দিতে সাহায্য করে বেদানার রস। এর মধ্যে থাকা অ্যান্থোকায়ানিন, ট্যানিস, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে যে কোনও রকম ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করে
ত্বকে কোলাজেন উৎপাদনেও সাহায্য করে বেদানা। এর ফলে ত্বক থাকে টানটান। সেই সঙ্গে বলিরেখা, চামড়া কুঁচকে যাওয়া, ত্বকের রুক্ষ্ম ভাব এসবও দূর হয়ে যায়। সানবার্ন তুলে ফেলতেও এই বেদানার জুড়ি মেলা ভার