এটি একটি নিরামিষ বিকল্প হিসাবে দুধের বিকল্প হিসাবেও ব্যবহৃত হয়।

নারকেলের শাঁস ঝাঁঝরি করে জল দিয়ে ফুটিয়ে নারকেল দুধ তৈরি করা যায়।

এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি উপাদান ও কার্বহাইড্রেট।

নারকেলের দুধ এবং নারকেলের জল একই জিনিস নয়।

এতে রয়েছে ট্রাইগ্লিসারাইড থাকায় হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। মেটাবলিজম বেশি হলে ওজন কমার সম্ভাবনা থাকে।

এতে রয়েছে লরিক অ্যাসিডের উপস্থিতি রয়েছে। তাতে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোক প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে।

পাকস্থলীর আলসারের সমস্যা কমাতেও সাহায্য করতে পারে। অ্যান্টি-আলসার ওষুধের সঙ্গে তুলনা করা যায়।

নারকেল দুধে রয়েছে ভাল মানের কোলেস্টেরলের মাত্রা মাত্রা উন্নত করতে সাহায্য করে।