একদিকে মুদ্রস্ফীতি সঙ্গে দোসর নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের লাগামছাড়া মূল্যবৃদ্ধি। দিন দিনে বাড়ছে ওষুধের দাম।
credit: Facebook
TV9 Bangla
মোদী সরকার ইতিমধ্যেই সারা দেশে প্রধানমন্ত্রী জন ঔষধি কেন্দ্র খুলেছে। সামনেই বাজেট। কমবে কী ওষুধের দাম? প্রশ্নটা ঘোরাফেরা করছে বিগত কয়েকদিন থেকেই।
আশা করা হচ্ছে যে এবার অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ অন্তর্বর্তী বাজেটে বেশ কিছু বড় ঘোষণা করতে পারেন। ওষুধের দাম কমিয়ে আম-আদমিকে স্বস্তি দিতে পারে সরকার।
বিশেষ করে জীবনদায়ী ওষুধের দাম বেশ কিছুটা কমতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। একইসঙ্গে স্বাস্থ্য খাতেও বাড়তে পারে বাজেট বরাদ্দ।
সরকার স্বাস্থ্য পরিকাঠামো থেকে শুরু করে গবেষণা ও উদ্ভাবন সবকিছুর জন্য বাড়তি তহবিলের ব্যবস্থাও করতে পারে।
বাড়তে পারে নায্য মূল্যের ওষুধের দোকানের সংখ্যা। জেনেরিক ওষুধের প্রচার এবং স্বাস্থ্য পণ্যের স্থানীয় উৎপাদন ও প্রচারের দিকেও আলাদা করে মনোনিবেশ করা হতে পারে।
দেশের অগ্রগতির জন্য নায্য মূল্যের ওষুধ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওষুধের দাম কম হলে সাধারণ মানুষের অন্যান্য খরচের টাকা হাতে থাকবে। ফলে অন্য জিনিস কেনার ক্রয় ক্ষমতা বাড়বে।
অন্যদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন দেশে চিকিৎসা সরঞ্জাম সস্তা করার দিকেও নজর দিতে হবে সরকারকে। তাতে চিকিৎসার খরচ বেশ খানিকটা হলেও কমবে।
বাজেটে সরকার চিকিৎসা সরঞ্জাম ও প্রযুক্তিগত পণ্য আমদানি কমানোর দিকে নজর দিতে পারে।
বর্তমানে এ ধরনের পণ্যের ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ আমদানি করা হয় বাইরে থেকে। সেটা কমানো জরুরি বলে মনে করা হচ্ছে।