কিশমিশে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে। কিশমিশের জল প্রাকৃতিক ডিটক্সিফায়ার হিসেবে কাজ করে
কিশমিশ আয়রনে ভরপুর, যা লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদনে সাহায্য করে। নিয়মিত কিশমিশের জল পান করলে শরীরে আয়রনের মাত্রা ঠিক থাকে। ফলে অ্যানিমিয়ার সমস্যা হয় না
কিশমিশে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়ামের মতো ইলেক্ট্রোলাইট থাকে। শরীরে তরলের ভারসাম্য বজায় রাখতে এই ইলেক্ট্রোলাইট খুবই প্রয়োজনীয়। এ ছাড়া, ইলেক্ট্রোলাইট স্নায়ুর কার্যকারিতা, পেশী সংকোচনে সাহায্য করে
গরমের সময় অত্যধিক ঘাম হওয়ার কারণে শরীরে ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। তবে কিশমিশের জল দেহে ইলেকট্রোলাইট পূরণে সাহায্য করে
কিশমিশে রয়েছে গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজ। যা আমাদের শরীরে এনার্জি যোগায়। কিশমিশের জল সারা দিন শরীরকে সক্রিয় এবং এনার্জেটিক রাখতে সাহায্য করে
কিশমিশের জল ফাইবার সমৃদ্ধ। যে কারণে হজম ক্ষমতা আরও উন্নত হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকেও মুক্তি মেলে।এছাড়া, গ্যাস, অ্যাসিডিটি, অম্বলের সমস্যাও দূর করে কিশমিশের জল
যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তারা রোজের ডায়েটে কিশমিশের জল রাখতে পারেন। কিশমিশে থাকা প্রাকৃতিক শর্করা অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি লোভ কমায়। ও ফাইবার সমৃদ্ধ কিশমিশ দীর্ঘক্ষণ পেটও ভরিয়ে রাখে