কেরিয়ার তৈরির আগেই চাকরি নিয়ে একাধিক সমস্যায় পড়তে হয়েছে নোরাকে। ছোট থেকেই পরিবারকে পাশে পাননি তিনি নাচের ক্ষেত্রে।
সকলের অমতেই চালাতেন নাচের প্র্যাক্টিস। ফলে এই কাজ যে ঠিক কতটা ধৈর্যের, কতটা সহ্য করতে হয়, তা তিনি নিজের জীবনে উপলব্ধি করেছেন।
নোরা ছোট থেকে একাধিক কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন। বর্তমানে বিটাউনে তাঁর রাজত্ব হলেও, অতীত ভোলেননি তিনি।
নোরা তখন সদ্য পাশ করেছে দশম শ্রেণি। বাড়িতে বসে উচ্চ শিক্ষার প্রস্তুতি নয়, নেমে পড়েছিলেন রাস্তায়। একটি শপিং মলে কাজ নিয়েছিলেন নোরা ফাতেহি।
বয়স তখন মাত্র ১৬ বছর। নোরা সেলস গার্লের চাকরি নিয়েছিলেন। একটি রিটেইল শপে রাত-দিন এক করে রোজগার করতেন তিনি তারই পাশাপাশি চলতে থাকে লেখাপড়া।
নিজের প্রথম চাকরি নিয়ে মুখ খুলে নোরা জানান, উচ্চবিদ্যালয়ে পড়ার সময়ই তিনি প্রথম চাকরিতে ঢুকে ছিলেন। একাধিক কারণে তখন অর্থের খোঁজে পথে বেরিয়েছিলেন নোরা।
পরিবারে তখন চরম অভাব। কিছুটা হলেও সাহায্য করা যায় কীভাবে, সেই পথ খুঁজতেই এই চাকরি। যদিও নাচ তাঁর জীবনের অঙ্গ ছিল সেই কঠিন পরিস্থিতিতেও।
নিজের জীবনের সেই কঠিন লড়াই নিয়ে মুখ খুলতে পিছপা হননি নোরা। আর এখন সেই নোরার পারিশ্রমিক আকাশ ছোঁয়া। এক একটি কনসার্টের জন্য নিয়ে থাকেন মোটা টাকা।