সারা রাতের উপবাসের পর দিনের প্রথম খাবার হল ব্রেকফাস্ট। ব্রেকফাস্ট যেমন এড়িয়ে যাওয়া ঠিক নয় তেমনই সহজপাচ্য খাবার খাওয়া দরকার। সুস্থ থাকতে সময়ে ব্রেকফাস্ট করুন
বেলা ১০ টার পর ব্রেকফাস্ট করবেন না। এতে হজম ঠিক ভাবে হয় না, হজমতন্ত্রের উপরেও প্রভাব পড়ে। ব্রেকফাস্টে যাতে সঠিক পুষ্টি থাকে সেইদিকেও নজর দিতে হবে
কচুরি, লুচি কিংবা পরোটা কোনওটাই ব্রেকফাস্টে খাওয়া ঠিক নয়। এই সব খাবারের মধ্যে তেল যেমন থাকে তেমনই প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি থাকে। ফলে হজম হয় না, গ্যাস অম্বল বাড়ে
এখন অনেকেই ব্রেকফাস্টে ওটস খান। দই দিয়ে কেউ খান আবার কেউ খান দুধের সঙ্গে। কেউ খান ওটসের চিল্লা, ওটসের ওমলেট বা ওটসের রুটিও চলে
এই যে সকলে বাটি বাটি ওটস খাচ্ছেন তা আদৌ স্বাস্থ্যের পক্ষে কতখানি উপকারী তা আপনার জানা আছে কি?চিকিৎসক, পুষ্টিবিদরাও বলছেন ওটস খেতে তবে তা ঠিক ভাবে খেতে হবে
ওটসের মধ্যে ক্যালোরি একেবারেই নেই। সঙ্গে পুষ্টিগুণে ভরপুর। থাকে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, কার্ব, প্রোটিন আর ভিটামিন। এই খনিজ, ভিটামিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে
হার্ট ভাল রাখতেও ভীষণ সাহায্য করে ওটস। বিশ্ব জুড়েই এখন বেড়েছে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা। এর মূল কারণ আমাদের জীবনযাত্রা। নিয়মিত ব্যায়াম, ডায়েটের মধ্যে থাকলে একাধিক রোগ এড়ানো যায়
যাঁরা সুগারের রোগী তাঁরাও রোজ সকালে নিয়ম করে ওটস খান। ক্যালোরি না থাকায় ওটস খুব তাড়াতাড়ি হজম হয়, ফাইবার থাকায় অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে আর সুগারও বাড়ে না
শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা অনেকেরই রয়েছে। এর থেকেও মুক্তি দেয় ওটস। সুস্থ থাকতে এখন ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা ভীষণ জরুরি। যে কারণে ক্যালোরি মেপে খাওয়া দাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়