খাবারে মিষ্টি দেবেন তবুও মিষ্টি হবে না। ভাবছেন এমনটা কী ভাবে সম্ভব! যাঁরা স্বাস্থ্য সচেতন যাঁরা সুগারের জন্য চিনি খান না তাঁরাও এই উপায়ে চিনি খেতে পারবেন কিন্তু মিষ্টি হবে না
যতই খারাপ হোক না কেন রান্নায় একটু চিনি না পড়লে কোনও স্বাদই আসে না। এমনকী চাটনি বানাতেও একটু চিনি লাগে। যতই চিনির বদলে অন্য জিনিস আসুক না কেন চিনি সামান্য হলেও রান্নায় দরকার পড়ে
এমন কিছু একটা চাই যাতে চিনি কম লাগে রোজকার ব্যবহারে। এভাবে চিনি ব্যবহার করলে মাসকাবারির খরচ কমবে। চিনি খাওয়া কম হবে আর শরীরও ঠিক থাকবে
অনেকেই চিনির পরিবর্তে মধু, গুড়, জাগেরি পাউডার, সুগার ফ্রি এসব ব্যবহার করেন। তবে এই সব অতিরিক্ত ব্যবহার করা ঠিক নয়। কারণ এতে শরীরের ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে যায়
২৫০ গ্রাম চিনি হলে তাতে ১/৩ চামচ নুন মেশান। এতে নোনতা ভাব আসবে না মোটেই কিন্তু কম চিনিতেই কাজ হয়ে যাবে। এতে চিনিও কম খাওয়া হবে। রান্নার স্বাদ ভাল হবে
এছাড়াও নিজেকে সচেতন থাকতে হবে। বেশি চিনি কখনই নয়। তেল, চিনি এসব মেপে খান। তাহলে কোনই অসুবিধে হবে না। চায়ে চিনি খাওয়া প্রথমে বন্ধ করুন। দুধ চায়ে চিনি তো একদমই নয়
আবার শীতের দিনে যদি মধু, আদা, লেবু দিয়ে লিকার চা খান তাহলে গলার জন্য ভাল। নিজে আরাম পাবেন। শীতের দিনে অনেক রকম মিষ্টি খাবার পাওয়া যায়। তাই চিনি ছাড়া গুড় খান
শীতের দিনে পিঠে পুলি তো হবেই। চেষ্টা করুন গুড় ব্যবহার করার। আখের গুড় হলে সবচাইতে ভাল। এর উপকারিতাও বেশি। গুড় দিয়ে পুর বানান। আর দুধ পুলিতে চিনির পরিবর্তে পাটালির ব্যবহার করুন