সুস্থ থাকতে হলে নিয়মিত খাওয়াদাওয়া করতেই হবে। তবে সেই খাওয়া দাওয়া যাতে স্বাস্থ্যকর হয় সেদিকেও নজর দেওয়া জরুরি। তেল-মশলা-ঝাল বেশি খেলে শরীরে একাধিক সমস্যা হবেই
শরীর-স্বাস্থ্য তবেই থাকবে চাঙ্গা যদি রোজ সবজি-ফল এসব খান। এমন অনেকেই আছেন যাঁদের ক্ষণে ক্ষণে খিদে পায়। ধরা যাক বাড়ি থেকে ১ ঘন্টা আগেই ভরপেট ভাত খেয়ে বেরিয়েছেন। তবে দু ঘন্টা যেতে না যেতেই খিদে পেয়ে যায়
সেই খিদে মেটাতে না মেটাতেই বিকেলে আবার খিদে পেয়ে যায়। বিকেলের খিদেতে চা-এর সঙ্গে টা হিসেবে অধিকাংশই জাঙ্কফুড খান। এতেই থেমে থাকে না। এরপর সন্ধ্যে আবার রাতে একপ্রস্থ খাওয়া থাকে
সারাদিন এমন খাই খাই বাই অনেকেরই থাকে আর এর জন্য বেশি খাওয়াও হয়ে যায়। এভাবে বেশি খাওয়া শরীরের জন্য একদম ভাল নয়। এতে ওজন বাড়ে সেখান থেকে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনাও থেকে যায়
তাই গোড়া থেকেই এই সমস্যা সারিয়ে তুলতে হবে। প্রথমেই নিজের জিভে লাগাম টানতে হবে। আমাদের চোখের খিদে অনেক বেশি। যে কারণে বেশি খাওয়া হয়ে যায়। সেই সঙ্গে শরীরে পুষ্টির অভাবও থাকে
অর্থাৎ আপনি এমন খাবার খাচ্ছেন যাতে আপনার পেট ঠিকমতো ভরছে না, প্রোটিনের ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। আর তাই বেশি খিদে পাচ্ছে। যে কারণে পাতে প্রোটিন বেশি করে রাখতেই হবে-মাছ, মাংস, ডিম খান
ঘুম ঠিকমতো হওয়া দরকার। ঘুম ঠিকভাবে না হলে সেখান থেকে একাধিক সমস্যা হয়। শরীরের হরমোনগুলো ঠিক ভাবে কাজ করে না। আর এতে সমস্যা হয় আরও অনেক বেশি, মন মেজাজও ঠিক থাকে না
দিনের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণ জল খাওয়া খুবই জরুরি। অন্তত ৩-৪ লিটার জল খান। এতে শরীরের ক্লান্তি দূর হয় সেই সঙ্গে খিদেও কম পায়। শরীর হাইড্রেট রাখাও কিন্তু জরুরি
এছাড়াও ডায়েটে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার অনেক বেশি করে রাখতে হবে। ফাইবার দীর্ঘক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে। ব্রেকফাস্টে ওজস খান, দুপুরে চিকেনের লেগপিস দিয়ে ওয়ান পট মিল বানিয়ে নিন, সঙ্গে রায়তা রাখুন। খিদে পাবে না আর