অল্প বয়সেই দেখা দিচ্ছে একের পর এক রোগ। হার্টের রোগী, ডায়াবেটিসের মতো কঠিন রোগ থাবা বসাচ্ছে শরীরে। সঙ্গে বাড়ছে কিডনির সমস্যা, জয়েন্টে ব্যথা কিংবা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা
এই সকল রোগ একবার দেখা দিলে জীবনযাত্রায় আনতে হয় পরিবর্তন। তা না হলে এই রোগ ধীরে ধীরে শরীরের সকল অঙ্গের ওপর থাবা বসায়
এতে শুধু শারীরিক জটিলতা বৃদ্ধি পায় তা নয়, সঙ্গে ব্যক্তির মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। বর্তমানে বহু মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে উচ্চ ব্লাড প্রেশারের সমস্যা। রইল কয়টি বিশেষ খাবারের কথা। যা নিয়ম করে খেলে কমলে ব্লাড প্রেশারের সমস্যা
নিয়ম করে বেরি খেতে পারেন। বেরি অ্যান্টি অক্সিডেন্টে পূর্ণ। যা এমন রোগীদের জন্য বেশ উপকারী। নিয়ম করে বেরি খেলে নানান রোগ থেকে মিলবে উপকার। শরীর থাকবে সুস্থ
প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম আছে। যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তাই নিয়ম করে কলা খান। কলা খেলে মিলবে উপকার। তেমনই যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকে তাদের জন্য উপকারী কলা
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন তারা ডার্ক চকোলেট খেতে পারেন। এতে মিলবে উপকার। এতে আছে ক্যালোরি, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, পটাসিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম আছে ডার্ক চকোলেটে। মেনে চলুন এই সকল বিশেষ টিপস
খেতে পারেন টমেটোর জুস। হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করতে বেশ উপকারী টমেটোর জুস। এটি সিস্টোলিক, ডায়াস্টোলিক ও এলডিএল কোলেস্টেরল উন্নত করে। এটি স্টেজ ১ হাইপারটেনশন রোগী ও গর্ভবতী মহিলাদের জন্যও উপকারী। নিয়ম করে টমেটো খেলে মিলবে উপকার
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা বিট খেতে পারেন। এতে প্রোটিন, ডায়টরি ফাইবার, ভিটামিন সি ও এ আছে। সঙ্গে আছে পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামে পূর্ণ বীট। বীট দিয়ে জ্যুস তৈরি করে খান। এটি স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটতে তেমনই রক্তচাপ থাকবে নিয়ন্ত্রণে
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় যারা ভুগছেন তাদের জন্য ওটস উপকারী। এতে কার্বোহাইড্রেট, পটাসিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম আছে ওটসে। ওটস দিয়ে স্মুদি তৈরি করে খান। এতে মিলবে উপকার। শরীর সুস্থ থাকবে