আমিষ বা নিরামিষ যেকোনও রান্নাকেও অন্য মাত্রা এনে দেয় ঘি। শুধুমাত্র এক চামচ ঘি রান্নায় পড়লেই স্বাদ বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যায়
শুধু রান্নাতেই নয়, গরম ভাতে এক চামচ ঘি পড়লে আর কিছু লাগে না। অনেকে আবার ঘি-এর লুচি বা পরোটাও খেয়ে থাকেন
শরীরের জন্য কি আদৌ ভাল ঘি? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন হ্যাঁ। কারণ ঘি হল স্বাস্থ্যকর ফ্যাট। যা খেলে শরীরের ক্ষতি নয়, উল্টে ভাল হয়
তবে অবশ্যই পরিমাণের কথা মাথায় রাখতে হবে। আসুন দেখে নেওয়া যাক ঘি আমাদের শরীরের জন্য ঠিক কতটা উপকারি
হজমশক্তি বাড়াতে দারুণ কার্যকরী ঘি। এই ঘি অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়ার উৎপাদন বাড়িয়ে শরীরকে রক্ষা করে। পেট ফাঁপা, বমি-বমি ভাব, গ্যাস অম্বলের সমস্যা মেটাতে সাহায্য করে
এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ঘি-এর জুড়ি নেই। একে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্য়াটি অ্যাসিড, ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন কে ও ভিটামিন ই
এছাড়াও রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যে কোনও রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে ও শরীরকে শক্তি জোগায়
চুলের স্বাস্থ্যেরও খেয়াল রাখে ঘি। যেহেতু এতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্য়াসিড রয়েছে, ফলে ঘি চুলের জেল্লা ফেরাতেও সাহায্য করে
ত্বকেরও খেয়াল রাখে ঘি। ত্বকের কালচে দাগছোপ দূর করে ডার্ক সার্কেল নিরাময় করতে সাহায্য করে এই ঘি। এছাড়াও ঘি মাখলে ত্বকের জেল্লা ফেরে