স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিদের এখন অন্যতম ভরসা পিনাট বাটার। গুণের শেষ নেই এই বাটারের। জেনে নিন কী-কী উপকার পাবেন এই বাটার খেলে।
পিনাট বাটার সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর। এতে আছে প্রোটিন, প্রয়োজনীয় ফ্যাট , খনিজ যেমন ফসফরাস, জিঙ্ক এবং ম্যাগনেসিয়ামের পাশাপাশি ভিটামিন বি-৩, বি-৬ এবং ভিটামিন ই।
লবণাক্ত মাখনের চেয়ে এটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প। ব্রেকফাস্টে পিনাটবাটার খেলে পেপটাইড YY নামক হরমোনের নিঃসরণহয়। যা ঘন ঘন খিদে পাওয়া কমায়।
এতে উপস্থিত ফাইবার ও ফ্যাট একজন ব্যক্তিকে দীর্ঘ সময়ের জন্য তৃপ্ত রাখে। রক্তে শর্করাকে স্থিতিশীল করতে সাহায্য করে।
পাশাপাশি ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। পেশী রক্ষণাবেক্ষণ এবং বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। কোলেস্টেরল (LDL-C) মাত্রা কমাতে এবং কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়।
উপরন্তু, হজম এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যকে ভাল রেখে। বদহজমের সমস্যা দূর করে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
পিনাট বাটার মহিলাদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। ৯ থেকে ১৫ বছর বয়সী মেয়েদের প্রতিদিন পিনাট বাটার খাওয়া উচিত। এটি তাদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি ৩৯ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে।
মোবাইল ও ল্যাপটপের অতিরিক্ত ব্যবহার চোখকে দুর্বল করে দেয়। এমন পরিস্থিতিতে পিনাট বাটার খেলে ভিটামিন এ পাওয়া যায়, যা চোখের জন্য উপকারী।