সব ধরনের ডালের মধ্যে মুসুর ডালের কথা আলাদা করে না বললেই নয়। এই ডালে রয়েছে প্রোটিনের খনি।এক্ষেত্রে ২৬ শতাংশ প্রোটিন থাকে এই ডালে। তাই দেহের প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে চাইলে এর জুড়ি মেলা ভার।
এছাড়াও এতে আছে ফাইবার, কার্ব, আয়রন, সেলেনিয়াম, ফোলেট, থিয়ামিন ও রাইবোফ্লাভিনের মতো উপকারী উপাদান।
তাই নিয়মিত মুসুর ডাল খেলে একাধিক সমস্যাকে হেলায় হারিয়ে দেওয়া যায়। তাই আর দেরি না করে মসুর ডালের একাধিক গুণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
এতে রয়েছে ফাইবার যা অনায়াসে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই টাইপ ২ ডায়াবিটিস থাকলে অবশ্যই রোজের পাতে মসুর ডাল রাখতে হবে।
এখনকার লাইফস্টাইলে ওজন বাড়া খুবই সাধারণ বিষয়। পিৎজা, মোমো, রোল, কোল্ড ড্রিংকস খেয়ে কোনওভাবেই ওজনকে বেঁধে রাখা যায় না। কারণ এই ধরনের খাবারে রয়েছে ক্যালোরির ভাণ্ডার।
তবে গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়মিত মুসুর ডাল পাতে রাখলেই ওজন কিছুটা হলেও কমানো সম্ভব। আসলে এই ডালে ক্যালোরির পরিমাণ রয়েছে অনেকটাই কম।
ফলে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালোরি প্রবেশ করার আশঙ্কা নেই। এছাড়া এতে থাকা ফাইবার কিন্তু ওজন বৃদ্ধি রুখে দেয়।
পেশির সক্ষমতা বাড়াতে চাইলে ডায়েটে অনেকটা পরিমাণ মসুর ডাল রাখতেই হবে। আসলে এই ডালে রয়েছে প্রোটিনের খনি। এই প্রোটিন পেশির কার্যক্ষমতা বাড়ায়।