পিসিওএসের সমস্যা এখন ঘরে-ঘরে। বহু মহিলাই অল্প বয়সে এই সমস্যার শিকার হন। এই সমস্যার কোনও স্থায়ী সমাধান নেই।
জীবনযাত্রায় লাগাম টানলে পিসিওএস থেকে সহজে মুক্তি পাওয়া যায়। তার জন্য সবার আগে লাগাম টানতে হবে ডায়েটে।
ভাত-রুটি, ময়দার তৈরি খাবারের মতো শর্করা কম খেতে হবে। শাকসবজি, ডাল, এইগুলি বেশি করে খাওয়া প্রয়োজন।
মাটির তলার সবজি, যেমন আলু, শাঁখআলু, গাজর, বিট কম খাওয়াই ভাল। পাশাপাশি খেতে হবে ফল। তবে আম, কলা, লিচু, আঙুর এই সব ফলে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি। তাই মেপে খেতে হবে। লাগাম টানতে হবে জাঙ্কফুডে।
ভাজাপোড়া, জাঙ্ক ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার, যেমন কেক, পেস্ট্রি, চকলেট, পাউরুটি, বার্গার একেবারেই মুখে তুলবেন না।
মিষ্টি, আইসক্রিম, বোতলের ঠান্ডা পানীয় যত কম খাওয়া যায়, ততই ভাল। রেড মিটের বদলে চিকেন বা মাছ খান। ডিম রোজ চলতে পারে। ডাল খেতে পারেন।
নানা রকম বীজ খাওয়া যেতে পারে, যেমন চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিড, কুমড়ার বীজ, সূর্যমুখীর বীজ ইত্যাদি। উচ্চ ফাইবারযুক্ত সবজি, যেমন ফুলকপি, ব্রকলি, লেটুসপাতা, কুমড়া, বিন ডায়েটে রাখুন।
কাঠবাদাম, আখরোট, যেকোনো ধরনের বেরি, শসা, টমেটো, আপেল, নানা রকম লেবু খেতে পারেন। এতে উপকার পাবেন।