12 February 2024

সারাবছরের মটরশুঁটি সংরক্ষণ করবেন যেভাবে

credit: Pinterest

TV9 Bangla

শীতের সবজির মধ্যে অন্যতম হল বিট। বিটে আছে প্রচুর ভিটামিন সি, ফোলেট, পটাশিয়াম, আয়রন ইত্যাদি। জল ও আঁশের পরিমাণ যথেষ্ট হওয়ায় হজম এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে বিট কার্যকরি ভূমিকা পালন করে।

বিটের মধ্যে রয়েছে নাইট্রেট নামক একটি উপাদান। এটি শরীরের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে। স্ট্রোক হওয়ার আশঙ্কা দূর করে।

পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণ করে  বিট। তবে এ ক্ষেত্রে রান্না করা বিটের থেকে কাঁচা বিট বেশি কার্যকরী। পেটের বিভিন্ন রোগ যেমন জন্ডিস, ডায়েরিয়া ও কলেরা প্রভৃতি নিরাময়ে খুবই উপকারী এই সবজি।

সেই সঙ্গে ফ্যাটি লিভারের সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে বিট। গেঁটে বাত বা আর্থ্রাইটিসের ব্যথা উপশমে বিট রসের সক্রিয় ভূমিকা রয়েছে।

 এক কাপ বিটরুটে প্রায় ৩.৪ গ্রাম ফাইবার রয়েছে। তাই বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটের প্রদাহে নিয়মিত বিট খেলে বেশ উপকার মেলে।

বিটের নাইট্রেট উপাদান মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দিয়ে বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন মানসিক সমস্যা, যেমন, ডিমেনশিয়া, স্মৃতিভ্রংশ ইত্যাদির হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে।

বিটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।

বিট হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে। শরীরে ক্যালসিয়াম ধরে রাখতে সাহায্য করে বিট। অল্প বয়স থেকে বিট খেলে বয়সকালে হাড়ের সমস্যা দেখা দেওয়ার প্রবণতা কমে।