ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, প্রতি বছর শ্রাবণ মাসের শুক্লপক্ষের ষষ্ঠদিনে অনুষ্ঠিত হয় কল্কি জয়ন্তী। আর এই কল্কি আসলে কে?
শাস্ত্র মতে, বিষ্ণুদেবের অন্যতম ও শেষ অবতার রূপে জন্মগ্রহণ করবেন কল্কি রূপেই। বিষ্ণুর দশম ও অন্তিম অবতার।
পুরাণ মতে, কলিযুগের শেষে আবির্ভাব হবে কল্কি। সমস্ত অধর্মের বিনাশ করে নতুনভাবে ধর্ম প্রতিষ্ঠা করবেন এই অবতার।
পুরাণ মতে, কলিযুগের অবসান ঘটিয়ে তারপর সত্যযুগের সূচনা করবেন তিনি। রয়েছে অজানা অনেক তথ্য।
কলিযুগের শেষে পাপ যখন উপচে পড়বে, সেই সময় আবির্ভূত হবেন কল্কি। ফের মানুষের মনে নতুন করে ভক্তিভাব জাগিয়ে তুলবেন তিনি।
কল্কি পুরাণ মতে, উত্তরপ্রদেশের মোরদাবাদে আবির্ভূত হবেন বিষ্ণুর শেষ অবতার। বাবার নাম হবে বিষ্ণুযশ ও মায়ের নাম হবে সুমতি।
পরিবারে থাকবে শ্রীরামের মতো চার ভাই। সেই ভাইরাও হবেন বিভিন্ন দেবতাদের বিভিন্ন রূপ। ধর্ম নিয়ে নানা কাজে সাহায্য করবেন কল্কিকে।
কল্কির থাকবে দুই স্ত্রী। তাঁদের নামও ঠিক করা রয়েছে। একজনের নাম হলে লক্ষ্মীর রূপ পদ্মা ও অন্যজন বৈষ্ণবী রূপ রমা। কল্কির থাকবে চার পুত্রসন্তান। জয়, বিজয়, মেঘওয়াল ও বালাহক।