পৌষে শীতের যতটা খারাপ পারফরম্যান্স ছিল মাঘে তা জমিয়ে দিয়েছে। পৌষের শেষ থেকেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে শীত। পৌষ পার্বণ থেকেই ঠান্ডার আমেজ ভালমত টের পাওয়া যাচ্ছে
আমাদের রাজ্যে শীতের স্থায়িত্ব খুবই কম। মেরেকেটে দু মাস। এবার অবশ্য সেটাও হয়নি। কুয়াশা, মেঘ, ঠান্ডা হাওয়ার এই আমেজ উপভোগ করতে বেশ লাগছে। দার্জিলিং, সিকিমেও শুরু হয়েছে তুষারপাত
বরফের খোঁজে এবার পর্যটকেরা পৌঁচ্ছে গিয়েছিলেন কাশ্মীর থেকে হিমাচল। তবে এল নিনোর প্রভাবে এবার ঠান্ডা কিংবা বরফ পড়া একেবারেই হয়নি। হাওয়া অফিস বলছে শীতের এই সুখের দিন বেশিদিন কপালে নেই
কারণ একটাই। আবারও পশ্চিমী ঝঞ্জার প্রকোপে বৃষ্টিরও সম্ভাবনা রয়েছে। এদিকে শীতকালেই যাবতীয় পার্টি, অনুষ্ঠান লেগে থাকে। খোলা মাথায় বাইরে বেশিক্ষণ থাকলেই ঠান্ডা লেগে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে শীতে সর্দি-কাশির সমস্যা লেগে থাকে
বয়স্ক আর শিশুদের তাই এই শীতের দিনে সাবধানে রাখতে হয়। এছাড়াও শীতের দিনে শরীরে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা কমে যায়। আর তাই রোজ সকালে নিয়ম করে চুমুক দিন এই পানীয়তে। এতে শরীর ভাল থাকবে আর রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতাও বাড়বে
একটুকরো বড় আদা নিয়ে তা ছোট ছোট টুকরো করে নিতে হবে। দু চামচ জল দিয়ে সেই আদা পিষে নিন। ছাঁকনিতে আদার রস ছেঁকে কাপের মধ্যে রাখুন
একটা বড় পাতিলেবু চার টুকরো করে কেটে নিন। সেই লেবুও ছাঁকনির উপর ছেঁকে নিয়ে রস বের করে নিতে হবে। শীতের দিনে কমলালেবু পাওয়া যায়। কমলালেবু শরীরের জন্য খুবই ভাল। খোসা ছাড়িয়ে কোয়া আলাদা করে নিন
এই কোয়া থেকে এবার রস বের করে নিতে হবে। ছাঁকনিতে ছেঁকেই কমলার রস বের করে নিতে হবে। সব রস একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এর মধ্যে এক চিমটে হলুদ আর ৩৫০ এম এল জল মিশিয়ে নিতে হবে। এতে মধু মিশিয়ে নিয়ে খান। হাফ কাপ খেলেই হবে সকালে খালি পেটে