যুবরাজ সিং ২০১৫ সালে যুবরাজকে ১৬ কোটি টাকা দিয়ে দিল্লি ডেয়ারডেভিলস কিনেছিল। কিন্তু যুবি আশানুরূপ ফল করতে পারেননি। ১৪টি ম্যাচে খেলেছিলেন তিনি। তবে করেছিলেন মাত্র ২৪৮ রান।

টাইমাল মিলস ২০১৭ সালে আরসিবি ১২ কোটি টাকা দিয়ে টাইমাল মিলসকে কিনেছিল। ইংল্যান্ডের পেসার সেই মরসুমে ৫ ম্যাচে মাত্র ৫ উইকেট নিয়ে সকলকে বেশ হতাশ করেছিলেন।

জয়দেব উনাদকট ২০১৮ সালে ১০.৫ কোটি টাকায় রাজস্থান রয়্যালস কিনেছিল উনাদকটকে। সে বার তিনি ১৫টি ম্যাচে খেলে ১১টি উইকেট নিয়েছিলেন।

রবীন উথাপ্পা ২০১১ সালে পুনে ওয়ারিয়ার্স ইন্ডিয়া ১০.৯ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছিল উথাপ্পাকে। কিন্তু সেই মরসুমে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছিল মাত্র ২৬৪ রান।

দীনেশ কার্তিক ২০১৫ সালে দীনেশকে ১০.৫ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছিল আরসিবি। সেই মরসুমে আরিসিবিতে তিনি আশানুরূপ পারফর্ম করতে পারেননি। মোট ১৪টি ম্যাচে খেলে মাত্র ১৪১ রান করেছিলেন এই উইকেটকিপার-ব্যাটার।

অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ ২০০৯ সালে চেন্নাই সুপার কিংস অ্যান্ড্রুকে ৯.৮ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছিল। মাত্র ৩ ম্যাচে খেলে চোটের কারণে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন তিনি। যে তিন ম্যাচে খেলেছিলেন তাতে নিয়েছিলেন মাত্র ২ উইকেট এবং করেছিলেন ৬২ রান।

কেভিন পিটারসেন ২০০৯ সালে সব থেকে দামি প্লেয়ারদের মধ্যে যুগ্মভাবে ছিলেন পিটারসেন। আরসিবি তাঁকে ৯.৮ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছিল। কিন্তু সেই মরসুমে সকলকে রীতিমতো হতাশ করেন পিটারসেন। 

পবন নেগি ২০১৬ সালে দিল্লি ডেয়ারডেভিলস পবনকে ৮.৫ কোটি টাকায় কিনেছিল। তবে সেই মরসুমে চূড়ান্ত ব্যর্থ হন নেগি। ৮ ম্যাচে খেলে তিনি মাত্র ৫৭ রান করেছিলেন এবং ১টি উইকেট নিয়েছিলেন। 

ইরফান পাঠান ২০১১ সালে দিল্লি ডেয়ারডেভিলস ইরফানকে ৮.৫ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছিল। তবে তিনি আশানুরূপ পারফর্ম করতে পারেননি। সে বার তিনি ১১টি উইকেট নিয়েছিলেন এবং ১৫১ রান করেছিলেন।

 বরুণ চক্রবর্তী ২০১৯ সালে কিংস ইলেভেন পঞ্জাব বরুণকে ৮.৪ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছিল। কিন্তু তিনি ওই মরসুমে মাত্র ১টি ম্যাচে খেলেছিলেন। এবং একটি উইকেট নিয়েছিলেন।