বিএসএনএল ও জিও নেটওয়ার্কের গ্রাহকরা এই মেসেজ পেয়েছেন। এমার্জেন্সি অ্যালার্ট পাঠানো হয়েছে একটি পরীক্ষার জন্য। ফলে ভয়ের কোনও কারণ নেই।
এই এমার্জেন্সি অ্যালার্ট মেসেজের লক্ষ্য নিরাপত্তা বাড়ানো। এই মেসেজে কোনও পদক্ষেপ নেওয়ার দরকার নেই। এই পরীক্ষা নানা জায়গায় করা হবে।
প্রযুক্তির ব্যবহার যত বাড়ছে, তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে হ্যাকারদের সংখ্যাও ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। কিন্তু এই সমস্যার সমাধান কোথায়?
জরুরি সতর্কতা সম্প্রচারের জন্য এই পদক্ষেপ। এই মেসেজ অনেকের ফোনে এসেছে। এর আগেও পরীক্ষাটি করার জন্য এমন মেসেজ পাঠানো হয়েছিল।
মেসেজটি আসতেই ফোনে অ্যালার্মের মত আওয়াজ শোনা যায়। গ্রাহকরা মেসেজ 'OK' টাইপ না করা পর্যন্ত এই আওয়াজ হয়। এমনকি ফোনে ফ্ল্যাশও হচ্ছে।
মোবাইল ইমার্জেন্সি অ্যালার্ট ফিচার নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার পরীক্ষা করছে। আর এই পরীক্ষার দরুন অনেক অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহারকারী জরুরি সতর্কতা পেয়েছেন।
এটি ইমার্জেন্সি অ্যালার্ট সিস্টেমেরই একটি অংশ। এই মেসেজগুলি ভারত সরকার থেকে জরুরী সময়ে সতর্কতা পাঠাতে ব্যবহার করা হবে।
অনেকেই মনে করছেন ফোনটি হ্যাক হচ্ছে কি না। তারা জেনে নিন কেন ভারত সরকার এই ধরনের মেসেজ পাঠাচ্ছে।