দিনের বেশিরভাগ সময়ই ইয়ারবাড ব্যবহার করেন? কাজের ক্ষেত্রে হোক বা সিনেমা দেখতে কিংবা গান শুনতে? জানেন কী বিপদ ডেকে আনছেন?
দীর্ঘক্ষণ ইয়ারবাড পরলে কানে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। চিকিৎসকদের মতে, কানেও বায়ুচলাচল প্রয়োজন।
বায়ুচলাচল না করলে বধিরতার মতো সমস্যা দেখা দেয়। তাই জেনে নিন ইয়ারফোন কখন এবং কতটা ব্যবহার করা উচিত?
দিনে কম সময়ের জন্য হেডফোন বা ইয়ারবাড ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। এ ছাড়া হাই ভলিউমে অডিয়ো শোনার অভ্যাস থাকলে, তা বন্ধ করুন।
ইয়ারবাডে ভলিউমের মাত্রা 60 শতাংশের বেশি হওয়া উচিত নয়। প্রয়োজনে 30 মিনিট শুনে আবারও 10 মিনিটের জন্য কান থেকে খুলে রাখুন।
এতে কানের পর্দার উপর চাপ পড়ে না। ফলে যদি মনে করেন টানা দুই ঘন্টা সিনেমা দেখবেন ইয়ারবাড পরে, তাহলে তা একেবারেই করা উচিত নয়।
এছাড়াও ইয়ারবাড কেনার আগে মাথায় রাখুন কিছু বিষয়। বাজারে অনেক কম দামের হেডফোন বা ইয়ারবাড পাওয়া যায়। তাই যে কোনও ধরনের হেডফোন বা ইয়ারবাড ব্যবহার না করাই ভাল।
সম্ভব হলে অ্যাক্টিভ নয়েজ ক্যান্সেলেশন সহ ইয়ারবাড ব্যবহার করুন। এই ধরনের হাডফোন বাইরের আওয়াজকে ব্লক করে। ফলে আপনি আওয়াজ কম রাখলেও স্পষ্ট শুনতে পাবেন।