চার ধামের অন্যতম এই পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে রয়েছে বহু অজানা কথা, যা অনেকে জানেন না...
প্রতি ১২ বছর অন্তর নব কলেবর পালিত হয়। জগন্নাথদেবের মন্দিরে নতুন করে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার নতুন মূর্তি তৈরি করা হয়।
নিম কাঠ দিয়ে তৈরি দেব-দেবীদের মূর্তি তৈরি করা হয়। তবে আগের মূর্তি কখনও ভাসিয়ে দেওয়া হয় না।
মন্দিরের চূড়ায় ধ্বজা প্রতিদিন ভোরবেলায় লাগানো হয় ও সন্ধ্যেবেলায় খোলা হয়।
মন্দিরের চূড়ায় যে পতাকা লাগানো থাকে , তা সবসময় হাওয়ার বিপরীত দিকে ওড়ে।
কথিত আছে, প্রায় ২০০০ বছর আগে মূল মন্দিরের চূড়ায় সুদর্শন চক্র লাগানো হয়েছিল।
ওই সুদর্শন চক্র যে দিক থেকেই দেখা হোক না কেন, মনে হবে দর্শকের দিকেই রয়েছে।
প্রায় ১৮০০ বছর ধরে এই নিয়ম মেনে আসা হচ্ছে। আর এই দৃশ্য দেখার জন্য সেই সময় হাজার হাজার মানুষ অপেক্ষা করে থাকেন।
জানা যায়, নতুন মূর্তি প্রতিষ্ঠার আগে সেই জায়গাতেই মাটির নীচে রাখা হয়। পরে মাটির সঙ্গেই মিশে যায়।