স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের ব্যবধান কত হলে সুখের হয় দাম্পত্য জীবন?
credit: Getty Images
TV9 Bangla
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া, মনমালিন্য হওয়া নতুন কিছু নয়। তাঁর পিছনে নানা কারণ থাকতে পারে। বিশেষ করে যে সব দম্পতির মধ্যে বয়সের পার্থক্য বেশি হয়, তাঁদের মত পার্থক্য বেশি হয়।
আসলে জীবনে একটা একটা স্তরে আমাদের ভাবনা একেক রকম ভাবে কাজ করে। তাই বয়সের পার্থক্য বেশি হলে মত পার্থক্য বেশি হয়। কিন্তু অসমবয়সে বিয়ে করাটা খুবই সাধারণ ব্যাপার।
স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য কত হলে সুখের হয় দাম্পত্য জীবন? কী বলছে আচার্যের চাণক্য। চাণক্য মতে বয়স্ক ব্যাক্তির কখনও ছোট মেয়েকে বিয়ে করা উচিত নয়।
চাণক্য বলছেন বয়স্ক ব্যাক্তিরা বেশি ছোট মেয়েকে বিয়ে করলে সেই দাম্পত্য সুখের হয় না। বিয়েও শীঘ্র ভেঙে যেতে পারে।
আচার্য চাণক্য বলেছেন যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের বড় ব্যবধান থাকলে জীবন দুর্বিষহ হয় কারণ দুজনেই একে অপরকে বুঝতে পারে না।
দুজনের বয়সের বিশাল পার্থক্যের কারণে তাদের মানসিকতাও বেশ ভিন্ন। ভিন্ন মানসিকতা শীঘ্রই সম্পর্ককে দুর্বল করে দেয়।
চাণক্যের মতে, স্বামী-স্ত্রীর বয়সে যদি ৩ থেকে ৫ বছরের পার্থক্য থাকে, তবে উভয়ের মানসিকতায় খুব একটা পার্থক্য থাকে না। স্বামী-স্ত্রীর বয়সে যদি এমন পার্থক্য থাকে, তাহলে সেই সম্পর্ক মজবুত হয়।
তবে মনে রাখবেন সম্পর্ক সুখের করতে হলে একে অপরের প্রতি ভালবাসা এবং সম্মান সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই দুটি জিনিস না থাকলে কোনও সম্পর্ক সুখের হয় না।