জ্যোতিষশাস্ত্র মতে হিন্দুধর্মে সমুদ্রশাস্ত্র অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। এটি অনুসারে জাতক-জাতিকার শারীরিক গঠন, আকৃতি সব বলে দেয়।
শরীরের বেশ কয়েকটি অংশে চুল থাকা খুবই শুভ। আবার শরীরের কিছু স্থানে চুল বা লোম থাকার অর্থ যে, এটি অশুভ ইঙ্গিত বহন করছে।
সমুদ্রশাস্ত্র মতে কোনও মহিলা ও পুরুষদের শরীরে লোম থাকা শুভ আর কাদের শরীরে অতিরিক্ত লোম বা রোম থাকা অশুভ, জেনে নিন বিস্তারিত।
পুরুষদের পায়ে লোম থাকা অত্যন্ত স্বাভাবিক বিষয়। তবে বেশ কিছু পুরুষের লোমের ঘনত্ব খুবই বেশি। পুরুষদের পাশাপাশি বহু মহিলাদের ক্ষেত্রেও দেখা যায়, তাঁদের শরীরের নানা অংশে লোম বা রোম অনেকটা বেশি রয়েছে।
পুুরুষ হোক বা নারী আজকাল কেউই শরীরে অতিরিক্ত রোম রাখতে চান না। তুলে ফেলেন। জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে যে হাতে ও পায়ে লোম থাকা অশুভ।
যাঁদের হাত এবং পায়ে চুল রয়েছে, তাঁদের নিজের জীবনে বিরাট ওঠাপড়ার সম্মুখীন হতে হয়। এইরকম পুরুষ ও মহিলাদের জীবনে আনন্দ দীর্ঘস্থায়ী হয় না। এই সকল ব্যক্তিদের জীবনে সমস্যার আনাগোনা লেগেই থাকে।
সমুদ্রশাস্ত্র মতে মহিলাদের শরীরে যে অবাঞ্ছিত লোম, তার অর্থ শুভ। যা অনেক ক্ষেত্রে ভাগ্য বদলে দেয়। যে মহিলাদের পিঠে লোম থাকে তাঁরা স্বভাবে সাহসী এবং ধনবান হন।
সমুদ্রশাস্ত্র মতে যে সকল মহিলাদের কানে চুল রয়েছে, তাঁরা ধনবান হন এবং তাঁরা বিলাসবহুল জীবন কাটাতে পারেন।