প্রচুর ধার-দেনায় পথে বসার জোগাড়? এই উপায়ে ঘাড় থেকে নামান ঋণের বোঝা!
TV9 Bangla
Credit - Freepik , Canva,, Getty Image
কোনও ব্যক্তি তখনই ঋণ নেন, যে সময় সংকটে পড়েন। অনেক সময় মানুষ নানা কারণে ঋণ নিতে বাধ্য হন। আর্থিক অবস্থা যখন একেবারে বেহাল হয়ে যায়, সেই সময় ঋণের বোঝা বাড়তে থাকে।
এমনও হয়, ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে সেই ব্যক্তির আর্থিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে। বাস্তুশাস্ত্রে বেশ কয়েকটি বিষয়ের কথা উল্লেখ রয়েছে, যা মেনে চললে কোনও ব্যক্তি ঋণের বোঝা নেমে যেতে পারে।
প্রচলিত বিশ্বাস যে, মঙ্গলবার যদি কোনও ব্যক্তি শিব মন্দিরে গিয়ে দুধ, জল দিয়ে মহাদেবের অভিষেকের পর মুসুর ডাল নিবেদন করেন, তা হলে ভালো ফল মেলে। ঋণের সমস্যা মেটে।
এ ছাড়া প্রতি মঙ্গলবার ও শনিবার বজরংবলীকে তেল এবং হলুদ ও সিঁদুর মাখিয়ে হনুমান চালিশা পাঠ করতে হবে। তা হলে ঋণ সংক্রান্ত সমস্যা মিটবে।
প্রায় ২ মুঠোর মতো মুগ ডাল সেদ্ধ করে ঘি ও চিনি দিয়ে বুধবার গরুকে খাওয়াতে অতি দ্রুত ঋণের সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে।
বাঁদরকে গুড়, ছোলা ও কলা এবং গরুকে রুটি খাওয়ালে উপকার পাওয়া যায়। পাখিকে শস্য খাওয়ালে ঋণের বোঝা থেকে মুক্ত হওয়া যায়।
বাস্তুশাস্ত্র বলছে, বাড়ির উত্তর ও পূর্ব কোণ সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। তা করলে দ্রুত ঋণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শুক্লপক্ষে বুধবার থেকে নিয়মিত গণেশ স্তোত্র পাঠ করলে ঋণের সমস্যা দূর হয়। বিঃ দ্রঃ- এই প্রতিবেদনে যে বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে, তা বাস্তুশাস্ত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য। এই বিষয়ে কোনও দায় নেই TV9 Bangla-র।