বাঙালির ১২ মাসে তেরো পার্বণ। এ কথা সকলের মুখে ঘোরে। এই জুন মাসে একদিকে রয়েছে রথ, পাশাপাশি আসছে আরও এক পুজো।
২৭ জুন রথযাত্রা। তার পরের দিন অর্থাৎ ২৮ জুন বিপত্তারিণী পুজো। পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে দেবী বিপত্তারিণীর পুজো হয়।
গ্রাম বাংলার বাড়িতে বাড়িতে বিপত্তারিণী পুজো করেন অনেকে। প্রচলিত বিশ্বাস ভক্তিভরে বিপত্তারিণী পুজো করলে সেই ব্যক্তির ভালো হয়।
অনেকেই বিপত্তারিণী পুজোতে ব্রত রাখেন। সেই ব্রত বেশ কঠিন হয়। বিপত্তারিণী দেবী আসলে কে, সেটা অনেকের অজানা।
আষাঢ় মাসে রথযাত্রা এবং উল্টো রথের মাঝে মঙ্গলবার ও শনিবার মহিলারা বিপত্তারিণীর ব্রত পালন করেন। বিপত্তারিণী ব্রতকথার এক গল্প রয়েছে। যা পুজোর দিন পাঠ করা হয়।
দেবী বিপত্তারিণী কে? চলুন জেনে নেওয়া যাক। বিপত্তারিণী হলেন দেবী দুর্গার একটি রূপ। যিনি সকলকে বিপদ থেকে রক্ষা করেন।
পূজার উপকরণ:- এই পুজোতে ঘট, আম পল্লব, ডাব, নৈবেদ্য, ১৩টি গিঁট দেওয়া লাল সুতো, ১৩টি ফল, ১৩টি পান, ১৩টি সুপারি ও ১৩টি দূর্বা লাগে।
বিঃ দ্রঃ - এই প্রতিবেদনে যে বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে, তা ধর্মীয় বিশ্বাস থেকে প্রাপ্ত তথ্য। এই বিষয়ে কোনও দায় নেই TV9 Bangla-র।