চাণক্যের মতে পুরুষের এই ৫ গুণ না থাকলে বিয়ে টেকা দায়!
Credit - Pixabay
সবথেকে বুদ্ধিমান কে? এই প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই বলবেন চাণক্যের নাম।
সম্পর্ক থেকে কূটনীতি, জীবন- চাণক্য লিখে গিয়েলেন এমন নীতি, যা সবরকমের জটিলতা থেকে মুক্তি দেবে।
চাণক্য তাঁর নীতিতে কোনও লুকোছাপা না করে, সরাসরি নিজের চিন্তাধারা লিখে গিয়েছিলেন। সফল বৈবাহিক জীবনের মন্ত্রও লিখে গিয়েছেন তিনি।
সফল বিবাহের জন্য চাণক্য় প্রথমেই লিখেছেন, মহিলাদের বিয়ের আগে পুরুষকে পরীক্ষা করা উচিত। অর্থাৎ কোনও পুরুষ কীভাবে নারীর সঙ্গে আচরণ করে, কতটা সম্মান করে, তা জানা উচিত।
দ্বিতীয় নীতিতে বলেছেন, বিয়ের পর নারীর নিজের বুদ্ধিমত্তা বিসর্জন দেওয়া উচিত নয়। একজন নারীর সবথেকে বড় দুই সম্পদ হল জ্ঞান এবং চরিত্রে সততা।
তৃতীয় নীতিতে চাণক্য বলেছেন, যে গৃহে নারীরা সম্মান পায় না, তা জলহীন পাত্র। অর্থাৎ বৈবাহিক জীবনে নারীর যেমন স্বামীকে সম্মান করা উচিত, তেমনই স্বামীরও স্ত্রীকে সম্মান করা উচিত। তবেই তা সফল বিবাহ হয়।
চাণক্যের চতুর্থ নীতি হল, বিবাহের পর কোনও নারী যেন নিজের পরিচিতি হারিয়ে না ফেলে। নারীর স্বাধীনতা যেন কেড়ে নেওয়া বা খর্ব করা না হয় বিবাহের পর।
চাণক্যের পঞ্চম নীতি হল, কোনও সুখী গৃহের ভিত হল শান্তি। চাণক্য মনে করতেন, বাড়ি যেন যুদ্ধক্ষেত্র না হয়, তা যেন শান্তিস্থান হয়।