অলিভ অয়েল প্রসাধনী সামগ্রী হিসেবে কতটা কার্যকরী, তা হয়তো আলাদা করে বলার প্রয়োজন নেই। নারকেল তেলের থেকে অনেক বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে অলিভ অয়েলে।
এর মধ্য়ে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই, পলিফেনল থাকে। তাই অলিভ অয়েলের হেয়ার মাস্ক আপনি সহজেই চুলে ব্যবহার করতে পারেন।
এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বকের ভিতরে গিয়ে তার প্রতিটি স্তরে প্রয়োজনীয় খনিজের জোগান দেয়। এর প্রভাবে ত্বক উজ্জ্বল থাকার পাশাপাশি টোনডও থাকে।
আইব্রো করার পর কিংবা দাঁড়ি কাটার পর জ্বালা করে ত্বকে। সেই সময়ে যদি কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল লাগিয়ে দেন ওই জায়গায়। তাহলে ম্যাজিকের মতো জ্বালা কমিয়ে দেবে অলিভ অয়েল।
অলিভ অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করে কিউটিকল, ফাটা গোড়ালি, কনুই ও হাঁটুর কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে। অলিভ অয়েল ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
তাই আপনার হাত ও পা যদি খুব শুষ্ক হয়ে পড়ে, তাহলে এই তেল সেটি মসৃণ করতে সাহায্য করে। অলিভ অয়েল ত্বকের পরম বন্ধু। স্নানের আগে সারা গায়ে তেল মেখে রাখতে পারেন।
কয়েকদিন পর থেকেই টের পাবেন এই তেল আপনার শরীরের জন্য কতটা উপকারি। স্নানের পর তেল ধুয়ে গেলেও ত্বক মসৃণ এবং নরম রাখে অলিভ অয়েল৷
রান্নাতেও ব্যবহার করতে পারেন এই তেল। অলিভ অয়েল অন্যান্য তেলের চেয়ে বেশি স্বাস্থ্যেকর। তাই রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন।