ঘড়ির কাঁটায় ক'টা বাজে, সেইসব খেয়াল না রেখেই যখন তখন খান শসা? অনেকেই জানেন না শরীরে কী ঘটছে। শসা খেলেই তরতাজা লাগে।
শসা শুধু শরীরকে হাইড্রেটই করে না, যেহেতু এর পুষ্টি বিরাট, তাই ওজন কমানো থেকে শুরু করে শসা হজমশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।
ত্বক ভালো রাখার ক্ষেত্রে শসার জুড়ি মেলা ভার। শসা খেলে তরতাজা থাকা যায়। তবে শসা খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি? অনেকেই তা জানেন না।
কেউ সকালে শসা খেতে চাইলে ডিটক্স হিসেবে খেতে পারেন। সকালে শসা খেলে পেট পরিষ্কার হয়। শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর হয়।
দুপুরে শসা খান অনেকে। পুষ্টিবিদরা বলছেন, লাঞ্চে স্যালাড আকারে শসা খাওয়া সবচেয়ে ভালো। শসা হজমশক্তি উন্নত করে। দ্রুত খাবার হজম করতেও সাহায্য করে।
রাতে শসা খাওয়া খুব খারাপ নয়। রাতের বেলায় কেউ যদি পাতে হালকা খাবার চান, তা হলে তিনি শসা খেতে পারেন। আসলে শসায় ৯০ শতাংশেরও বেশি জল থাকে। যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে ও হজমে সাহায্য করে।
অনেকের রাতে বেশি শসা খেলে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। ঠান্ডা খাবারে যদি সমস্যা হয়, তা হলে রাতে শসা কম খেতে পারেন।
শসা খাওয়ার নানা উপকারিতা রয়েছে। এটি কম ক্যালোরি ও উচ্চ ফাইবার যুক্ত এক খাবার। এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। একইসঙ্গে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে।