03 March 2024

বিরিয়ানিতে দেওয়া কেওড়ার জল মুখেও মাখুন

credit: istock

TV9 Bangla

বিরিয়ানিতে অল্প কেওড়ার জল দিতেই হয়। না হলে খাবারে স্বাদ আসে না। কিন্তু কেওড়ার জল কী এবং কীভাবে ব্যবহার করা হয়, জানেন?

কেতকী ফুলের পাপড়ি থেকে কেওড়ার জল তৈরি হয়। মোগলাই খাবারে কয়েক ফোঁটা কেওড়ার জল দিলেই খাবারের স্বাদ ও ঘ্রাণ বেড়ে যায়।

রান্নায় কেওড়ার জলের ব্যবহার নতুন নয়। বিরিয়ানি থেকে শুরু করে চাঁপ, রেজালাতেও এটি ব্যবহার হয়। কখনও ত্বকে ব্যবহার করে দেখেছেন?

কেওড়ার জল ত্বকেরও যত্ন নেয়। এই জলের মধ্যে ট্যানিন, ক্যারোটিনয়েড, গ্লাইকোসাইডের মতো উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের জন্য উপকারী।

র‌্যাশ, ব্রণ, সোরিয়োসিস এবং এগজ়িমার মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে কেওড়ার জল। এই ত্বকের জেল্লা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।

ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে মুখে কেওড়ার জল মাখতে পারেন। টোনার হিসেবে ব্যবহার করলে এটি ওপেন পোরসের সমস্যা দূর করে।

ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে দারুণ কার্যকরী কেওড়ার জল। এটি ত্বককে এক্সফোলিয়েট করে মুখ থেকে সমস্ত মৃত কোষ দূর করে দেয়।

কেওড়ার জলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। মুখে কেওড়ার জল মাখলে ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ পড়বে না।