এতে রয়েছে পর্যাপ্ত মাত্রায় সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম, যা এক ধরনের ইলেক্ট্রোলাইট হিসেবে কাজ করে।
তৃষ্ণা মেটাতে তো বটেই, চটজলদি শক্তিও সরবরাহ করে। সাধারণ দলের চেয়ে নারকেলের জলে রয়েছে পুষ্টির উপাদান।
জল ভর্তি নারকেল কিনতে হলে প্রথমে নারকেলটি হাত দিয়ে জোড়ে জোড়ে নাড়ান। বেশি শব্দ হলে বুঝবেন তাতে কম জল রয়েছে। আর তাজা ও পূর্ণ হলে তাতে কোনও শব্দ হবে না।
নারকেল যত বাড়তে থাকে, ভিতরটা তত বেশি গোলাকার হয়, জলেও পরিপূর্ণ হয়। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এর ভিতরের জল শুকোতে থাকে।
শুকিয়ে গেলে নারকেলের আকৃতিও পরিবর্তন হতে থাকে। নারকেল কেনার সঙ্গে দেখুন সেটি গোলাকার কিনা।
নারকেলের জল খেতে হলে প্রথমে নারেকলের গায়ে সবুজ খোসা রয়েছে কিনা দেখুন। গায়ে বাদামী দাগ হলে বুঝবে সেটি পেকে গিয়েছে। তাতে কম জল ও শাঁস রয়েছে বেশি।