শীতকাল মানেই শুষ্ক ত্বক, একটু ঘষা লাগলেই খড়ি ওঠা, অস্বস্তি লেগেই আছে। তাই এই সময়ে ত্বকের যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে কিন্তু কামাল করতে পারে কেবল কয়েক ফোঁটা তেল!
নারকেল পিষে তৈরি করা হয় নারকেল তেল। এই তেলে আছে ভরপুর ফ্যাটি অ্যাসিড। যা প্রাকৃতিক ময়শ্চারাইজারের কাজ করে। শীত কালে ত্বক ভাল রাখতেও কার্যকরী।
আরগান তেল কিন্তু ত্বকের যত্ন নিতে বেশ উপযোগী। ভিটামিন ই তে সমৃদ্ধ এই তেল। বিশেষ এই তেল ওজনেও অনেক হালকা। ফলে এই তেল মেখেও অস্বস্তি হয় না।
আমন্ড খাওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আবার আমন্ডের তেল ত্বকের যত্ন নিতে অব্যর্থ। শীতকালে আমন্ড অয়েল মাখলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ত্বকের জন্য যে সব তেল সবচেয়ে ভাল, তার মধ্যে অন্যতম হল জোজোবা তেল। এই তেল ত্বককে হাইড্রেট রেখে ভারসাম্য রক্ষা করতেও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং নানা প্রকার ভিটামিনের খনি রোসসিপ তেল। শীতকালে এই তেল ত্বকে মাখলে তা ত্বকের লাল লাল ভাব কমাতে এবং ত্বকের যত্ন নিয়ে কার্যকর।
ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বকের ক্ষত সারাতে উপকারী। অ্যাভোকাডো তেলে আছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন। যা ত্বকের ক্ষত সারিয়ে উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
আপনিও কি শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় ভোগেন? তাহলে সমাধান হতে পারে শিয়া বাটার অয়েল। ত্বক মসৃণ এবং হাইড্রেট রাখতে বেশ উপযোগী এই শিয়া বাটার অয়েল।