16 March 2024
ট্যান থেকে বাঁচতে সানস্ক্রিনের এসপিএফের কত হওয়া উচিত?
credit: istock
TV9 Bangla
রোদের তেজ ত্বকের দশা খারাপ করে দেয়। তাই তো রোদে সানস্ক্রিন ছাড়া বেরোতে মানা করেন চিকিৎসকেরা। সানস্ক্রিন ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।
সানস্ক্রিন ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মির হাত থেকে রক্ষা করে। পাশাপাশি ত্বককে দাগছোপ, ট্যান ও বার্ধক্যের হাত থেকে রক্ষা করে।
সানস্ক্রিন এসপিএফ ছাড়া ব্যবহার করা উচিত নয়। আর এসপিএফ-এর মাত্রা যত বেশি হবে, সানস্ক্রিনের কার্যকারিতাও উন্নত হবে।
সানস্ক্রিন ব্যবহারে ৪-৫ ঘণ্টা সুরক্ষা পাওয়া যায়। এরপর যদি রোদে থাকেন, আবার সানস্ক্রিন মাখুন। তবেই, ত্বক ভাল ও সুরক্ষিত থাকবে।
এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিনই ব্যবহার করবেন। কিন্তু কত নম্বর এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত, অনেকেরই অজানা।
পশ্চিমবঙ্গে গরমকালে পারদ ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যায়। এই অবস্থায় সূর্যের তেজ থেকে বাঁচতে বেশি এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন মাখতে হবে।
সূর্যের তীব্র আলো থেকে বাঁচতে ৩০ কিংবা ৫০ এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। সানস্ক্রিন কেনার সময় এসপিএফ দেখে নিন।
এসপিএফ ৩০-যুক্ত সানস্ক্রিন ত্বককে ৯৭ শতাংশ পর্যন্ত ইউভি রশ্মির থেকে রক্ষা করে। এসপিএফ ৫০-যুক্ত সানস্ক্রিন ৯৮ শতাংশ পর্যন্ত সুরক্ষা প্রদান করে।
আরও পড়ুন