একজন চাকুরিজীবী হয়ে সকলেরই একটাই মুখ্য লক্ষ্য থাকে, পকেটে আসুক মোটা টাকার বেতন। দিনরাত কাজ, মানসিক চাপ সামলে মাসের প্রথম তারিখে যখন অ্যাকাউন্টে বেতন ঢোকে, তা দেখেই মনে বল ও শান্তি আসে।
কিন্তু যত টাকারই বেতন হোক না কেন, মাসের ১০ তারিখ পড়তে না পড়তেই বেতনের অর্ধেকেরও বেশি টাকা শেষ হয়ে যায়। অনেকেরই মোচা মাইনের বেতন পাওয়ার পরেও আর্থিক সঙ্কটে পড়তে হয়।
টাকা সঞ্চয় যদি কোনওমতেই না হয়ে থাকে, তাহলে বেতন আসার সঙ্গে সঙ্গেই জ্যোতিষশাস্ত্র মতে বেশ কিছু প্রতিকার মেনে চলুন। তাহলে আর কখনও আর্থিক সঙ্কট এড়িয়ে যেতে পারেন খুব সহজেই।
কখনওই কোনওমতে স্যালারি অপ্রয়োজনীয়ভাবে ব্যয় করবেন না। পরিবর্তে, বেতন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সামর্থ্য অনুযায়ী কিছু দান করা উচিত। হিন্দু ধর্মে দানকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।
যে কোনও ব্যক্তিরই জানা উচিত নিজের বেতন যে কোনও ধর্মীয় স্থান বা গরিবদের দান করা। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, মানুষের উচিত তার উপার্জনের ১০ শতাংশ ভাল কাজের জন্য দান করা।
যদি বেতন তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই রাতে ঘুমানোর আগে এই কাজ করতে হবে। এ জন্য রাতে ঘুমনোর আগে এক গ্লাস দুধে ভরে বিছানার কাছে রাখুন।
পরের দিন, সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠে স্নান করা ইত্যাদি। এরপর সূর্যোদয়ের সময় বাবলা গাছের মূলে এই দুধটি নিবেদন করুন।
হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস করা হয় যে নিয়মিত আদিত্য পুজা করলে একজন ব্যক্তি জীবনে অনেক উপকার পেতে পারেন। এর পাশাপাশি রবিবার সূর্যকে অর্ঘ্য নিবেদন করা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়।