ফেং শুই বিশেষজ্ঞদের মতে, যে কোনও মানুষের ভাগ্য তিন ধরনের হয়। এই তিনের মধ্যে তৃতীয় ভাগ্য উপার্জন করা সহজ।
হিন্দুধর্মে বাস্তুর গুরুত্ব রয়েছে। অনেকেই বাস্তুদোষ কাটাতে নানা রকম প্রতিকার মেনে চলেন। বাস্তু দোষ দূর করতে চাইনিজ ফেং শুইয়ের প্রতিকার কী কী জানুন...
আধুনিককালে বাস্তুশাস্ত্র ও চিনের ফেং শুই প্রতিকার মেনে চলে অনেকেই অনেক উপকার পেয়েছেন। এমনকি ভাগ্যের দরজা খুলে কোটিপতি ও সৌভাগ্য অর্জন করেছেন।
ফেং শুই বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন ব্যক্তির ভাগ্য তিন প্রকার। প্রথমটি স্বর্গ থেকে প্রাপ্ত, যিনি তার পূর্বজন্মের কর্মের ভিত্তিতে অর্জন করেন। দ্বিতীয়টি হল পৃথিবী থেকে প্রাপ্ত সৌভাগ্য, যিনি কঠোর পরিশ্রম ও নিষ্ঠার ভিত্তিতে অর্জন করেন।
আর তৃতীয়টি হল ভাগ্য। যিনি যে স্থানেই কাজ করেন না কেন, সেখান থেকে বিপুল অংশ আয় করেন। তৃতীয়টি হল ভাগ্য, যা অর্থ উপার্জন করার সহজ উপায় বলা যেতে পারে।
বাড়ির প্রধান প্রবেশদ্বারটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মূল দরজা দিয়েই ঘরে শক্তি প্রবেশ করে। তবে বাড়ির মূল প্রবেশপথে কোনও ধরনের বাধা সৃষ্টি হলে স্বাস্থ্য ও অর্থের ক্ষতি হয়ে থাকে।
বাড়ির প্রধান প্রবেশদ্বারটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মূল দরজা দিয়েই ঘরে শক্তি প্রবেশ করে। তবে বাড়ির মূল প্রবেশপথে কোনও ধরনের বাধা সৃষ্টি হলে স্বাস্থ্য ও অর্থের ক্ষতি হয়ে থাকে।
বাড়ির প্রধান দরজার সামনে যদি দেয়াল বা স্তম্ভ, গাছ, উঁচু বাড়ি, মোবাইল টাওয়ার ইত্যাদি থাকলে বাড়ির সকল সদস্যের জীবনে এক অশান্তির ছায়া নেমে আসে। , তাহলে সেই বাড়ির সদস্যদের জীবন সংগ্রামে ভরে যায়।
ফেং শুই ব্যবস্থার ভিত্তিতে একজনের ভাগ্যের দরজা খুলে যেতে পারে। সমৃদ্ধি ও সম্পত্তিতে লাভবান হতে পারেন আপনি।
ঘরের বাস্তুত্রুটিগুলি দূর করতে বাড়ির মূল প্রবেশপথে পাকুয়া আয়না লাগাতে পারেন। তাতে ঘরের সমস্ত নেতিবাচক শক্তিকে ঘরে প্রবেশ করতে বাধা পায়। যদি নেতিবাচক শক্তির প্রবাহ শক্তিশালী হয় তাহলে আয়না ভেঙে যায়।
যদি এমন অলুক্ষণে ঘটনা ঘটে, তাহলে অবিলম্বে আয়না প্রতিস্থাপন করুন। মনে রাখবেন পাকুয়া মিরর কখনওই বাড়ির ভিতরে লাগানো উচিত নয়। সর্বদা বাড়ির বাইরে বসানো উচিত।