কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

লাইফস্টাইল বদলের সঙ্গে ডায়েট ও ওয়ার্কআউটের মাধ্যমেও কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো সম্ভব।

ডায়েটে যোগ করুন গ্রিন টি। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ক্যাটেচিন খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

সোডায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে শর্করা। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সীমিত সোডা পান করুন।

কোলেস্টেরল কমাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করুন। তাতে ওবেসিটি ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে।

ডায়েট চার্টে থাকুক সোয়া দুধ। নিয়মিত গরুর দুধের বদলে সুস্থ থাকতে সোয়া দুধ অত্যন্ত উপকারী।

টমেটোর রস হল মোক্ষম ওষুধ। এতে রয়েছে লাইকোপেন ও ফাইবার, যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।